নিজস্ব প্রতিবেদন: ফের দিলীপের খোঁচা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। "যাঁদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহীতার মামলা তারাই এখন তৃণমুলের নেতা, তাদের হাত ধরে মমতা পাহাড়ে উঠতে চাইছেন" বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে রসিকগঞ্জে চায়ে পে চর্চার কর্মসুচীতে যোগ দিয়ে এমন মন্তব্য করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিন সাতসকালেই বিষ্ণুপুর রসিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডে 'চায়ে পে চর্চা' কর্মসুচীতে যোগ দেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ,  দলীয় নেতা ও কর্মীদের নিয়ে 'চায়ে পে চর্চা' কর্মসুচীর মধ্য দিয়ে সাধারন মানুষের সঙ্গে কথা বলেন রাজ্য সভাপতি।


 এদিন তিনি সাংবাদিকদের বলেন, "রাজ্যের রাজ্যপালের পাহাড় সফর নিয়ে যাঁরা বিরোধিতা করছেন তাদের পাহাড়ে ওঠার হিম্মত নেই। তাই তাঁরা রাজ্যপালকে নিয়ে বিভিন্ন ভাবে সমালোচনা করছেন।  দিলীপ বাবু বলেন, রাজ্যপালের পাহাড় সফর যুক্তি সম্মত। রাজ্যপালের পাহাড়ে যাওয়াতে পাহাড়ের মানুষ সাহস পাবে উতসাহিত হবে। একজন রাজ্যপাল তার দায়িত্ব কর্তব্যকে বজায় রেখে কাজ করছেন"।


আজ নবান্নে বিমল ও বিনয় কে নিয়ে বৈঠক রয়েছে রাজ্যের। এই প্রসঙ্গে দিলীপ বাবু বলেন, "যাঁরা রাষ্ট্রদ্রোহী যাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহীতার অভিযোগ রয়েছে তাদের হাত ধরে মমতা ব্যানার্জী পাহাড়ে উঠতে চাইছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যাই করুক পাহাড়ে তৃণমুলের ঝান্ডা উড়বে না"। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যাদের সঙ্গে হাত মেলাবেন, পাহাড়ের মানুষ তাদের সহ্য করবে না বলেই দাবি বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের। শুভেন্দু অধিকারী বিজেপি যোগ প্রসঙ্গে এদিন তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেন, "দরজা খোলা আছে যে দিন খুশি আসতে পারেন"।  'চায়ে পে চর্চা' সেরে বিষ্ণুপুর স্টেডিয়ামে পায়ে ফুটবল নিয়ে শারিরিক চর্চা  করে ফেলেন দিলীপ  বাবু।