নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা পরিস্থিতির পর্যালোচনায় সমস্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকের ডাক দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তবে মোদীর সেই করোনা বৈঠকে বক্তাদের নামের তালিকায় নামই নেই বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বৈঠকে পশ্চিমবঙ্গকে বলতে দেওয়া হবে না। এদিন রাজ্যকে জানিয়ে দেয় কেন্দ্র।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: 'ঘর ঘর মে মোদী কি খত্', প্রধানমন্ত্রীর গৃহ সম্পর্ক অভিযানে সামিল দিলীপ সহ বিধায়ক-সাংসদরা


নবান্ন সূত্রে খবর, ৩৬ জন মুখ্যমন্ত্রীর বলার কথা ছিল বৈঠকে। কিন্তু মাত্র ১৩ জনকে বলতে দেওয়া হবে। কেন সবাইকে বলতে দেওয়া হবে না, রাজ্যকে তা জানায়নি কেন্দ্র। জানা গিয়েছে, আগামিকাল দ্বিতীয় দফার বৈঠকে পশ্চিমবঙ্গের বলার কথা ছিল। তবে বলার সুযোগ পাবে মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, উত্তরপ্রদেশ, কর্নাটক, বিহার এবং তেলেঙ্গানা।


নবান্ন সূত্রে খবর,  বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতির সম্ভাবনা নেই। মুখ্যসচিব থাকবেন কি না, তাও অনিশ্চিত। আর এরপরই কেন্দ্রের বিরোধীতায় সরব হয়েছেন ফিরহাদ হাকিম, দীনেশ ত্রিবেদী-সহ অনেকেই। একের পর এক টুইটে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছে মমতা বাহিনী। 


পুর প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম লিখেছেন "প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বক্তার তালিকায় নেই বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর নাম। গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ করার প্রচেষ্টায় আবারও কেন্দ্রীয় সরকার।"



অন্য়দিকে কাকলি ঘোষ দস্তিদার লিখেছেন, বাংলার উদ্বেগ নিয়ে কেন্দ্র কেন এত উদাসীন তা কেন্দ্রকে ব্যাখ্যা দিতে হবে। তাঁর কথায়, প্রধানমন্ত্রী বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে এতটাই ভয় পান যে তাঁকে কথা বলতে দিতে চাইছেন না। 



দীনেশ ত্রিবেদী লিখেছেন, বাংলা এই আচরণের জন্য কেন্দ্রকে ক্ষমা করবে না।