নিজস্ব প্রতিবেদন : সাত সাতটি বিয়ে! তারপরেও যৌনকর্মীর সঙ্গে সংসার পাতার তোড়জোড়। শ্বশুরবাড়িতে কীর্তি ফাঁস হতেই গুণধর জামাইকে বেধড়ক পেটালেন গ্রামবাসীরা। দেগঙ্গার খাপুর গ্রামের এই ঘটনাকে ঘিরে হইচই। অভিযুক্ত সফিকুল গাইনকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- সরকারি শৌচাগারে দেদার নেশার ঠেক, নির্বিবার পুরসভা


৪৫ বছরের সফিকুলের সাত সাতটি বিয়ে করেছে। তারপরেও মাটিয়ার এক যৌনকর্মীকে বিয়ের প্রস্তাব দেন তিনি। দেগঙ্গার সোহাই শ্বেতপুর অঞ্চলের খাপুর গ্রামে সফিকুলের একটি শ্বশুরবাড়ি। যৌনকর্মীকে আত্মীয় পরিচয় দিয়ে ওই শ্বশুরবাড়িতেই ওঠেন তিনি। রাতে দু'জনের মেলামশা দেখে সন্দেহ হয় শ্বশুরবাড়ির লোকজনের। খবর যায় স্ত্রী ফতেমা বিবির কাছে। গ্রামবাসীদের কাছে ফতেমাই ফাঁস করে দেন সফিকুলের সাতটি বিয়ের কথা। একই সঙ্গে তাঁর অভিযোগ, পেশায় গাড়িচালক সফিকুল সংসারের কোনও খরচই দেন না। উলটে স্ত্রীদের মারধর করেন। ফতেমার কথা শুনেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন গ্রামবাসীরা। সফিকুলকে দড়ি দিয়ে পোস্টের সঙ্গে বেঁধে শুরু হয় গণপ্রহার। শেষে দেগঙ্গা থানার পুলিস তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়।