নিজস্ব প্রতিবেদন: বাজারে প্রচুর দেনা। তা শোধ করতে প্রতিবেশীর বছর বারোর এক ছেলেকে অপরহণের ফন্দি আঁটে মণিরুল শেখ। মুক্তিপনের টাকায় সব দেনা মিটিয়ে দেবে ভেবেছিল। কিন্তু মণিরুলের সেই স্বপ্নে জল ঢেলে দিল বারুইপুর থানার পুলিস।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তুষার চক্রবর্তী নামে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রকে  অপহরণ ও খুনের অভিযোগে বাড়ি থেকেই মণিরুল শেখকে গ্রেফতার করে পুলিস। আজ তাকে বারুইপুর আদালতে তোলা হলে, সাত দিনের পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। পুলিস সুপার রশিদ মুনির খান জানিয়েছেন, টিয়া পাখির লোভ দেখিয়ে তুষারকে বাড়ি থেকে নিয়ে যায় মণিরুল। বাজারে ৫০-৬০ হাজার টাকা দেন রয়েছে মণিরুলের। সেই দেনা মেটাতেই তুষারকে অপহরণের ফন্দি আঁটে সে। 


আরও পড়ুন- রাজগঞ্জ কাণ্ডে গণধর্ষণ হয়নি দুই নাবালিকার, বলছে মেডিক্যাল রিপোর্ট


মণিরুল নিজেই স্বীকার করেছে, জানাজানি হয়ে যাওয়ার ভয়ে ছেলেটি দা দিয়ে মেরে দেয় মণিরুল। তারপর তুষারের পরিবারকে মুক্তিপন চায়। পুলিস জানিয়েছে, তদন্তের প্রথমে বিভ্রান্তির তৈরি চেষ্টা করে মণিরুল। কল লিস্ট চেক করে অভিযুক্তকে পাকড়াও করা হয়। এ ঘটনায় উত্তেজিত এলাকার মানুষ। মণিরুল ঘর ভেঙে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়েছে বিশাল পুলিস বাহিনী।