নিজস্ব প্রতিবেদন : ময়নাগুড়ি সুভাষনগর হাইস্কুলে প্রশ্নফাঁস কাণ্ডে এবার নয়া মোড়। স্কুল পরিদর্শক বিশ্বনাথ ভৌমিক ও ২ শিক্ষকের বিরুদ্ধে এবার আইনি নোটিস পাঠালেন প্রধানশিক্ষক। ডাকযোগে নোটিসটি পাঠিয়েছেন হরিদয়াল রায়ের আইনজীবী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নোটিসে বলা হয়েছে, স্কুল পরিদর্শক এবং ২ শিক্ষক বিশ্বজিত্ রায় ও সম্রাট বিশ্বাস সংবাদমাধ্যমে মিথ্যা বিবৃতি দিয়েছেন। তাই ৭ দিনের মধ্যে তাঁদের নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে। নইলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সূত্রের খবর, প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মুখ খোলায় শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে এস আই বিশ্বনাথ ভৌমিককে। শোকজ করা হতে পারে তাঁকে।


আরও পড়ুন, "কুকীর্তির টাকাতেই ৩টে বাড়ি, ২টো গাড়ি", প্রধানশিক্ষকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক স্কুলেরই শিক্ষক


ডাকযোগে নোটিস পাওয়ার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন এস আই বিশ্বনাথ ভৌমিকও। আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করেই পরবর্তী পদক্ষেপ করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রসঙ্গত, এর আগেই স্কুল পরিদর্শকের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলেছিলেন হরিদয়াল রায়। কিন্তু সেই অভিযোগ খারিজ করে দেন এস আই বিশ্বনাথ ভৌমিক। সাফ জানিয়েছিলেন, তিনি তাঁর কর্তব্য করেছেন।


অন্যদিকে, এস আই ও এই দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ময়নাগুড়ি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন দশম শ্রেণির ফার্স্টবয়ের বাবাও। তাঁর অভিযোগ, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাঁর ছেলের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা চলছে। এটা একটা চক্রান্ত।


আরও পড়ুন, প্রশ্নপত্র ফাঁস বিতর্ক, উচ্চমাধ্যমিকের দায়িত্ব থেকে সরানো হল অভিযুক্ত প্রধানশিক্ষককে


সময়ের আগেই মাধ্যমিকের প্রশ্নপত্রের প্যাকেট খোলাকে কেন্দ্র করে বিতর্কের কেন্দ্রে ময়নাগুড়ি সুভাষনগর হাইস্কুল। অভিযোগ, বিশেষজ্ঞ শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নিয়ে 'জোর করে' প্রশ্নপত্র সমাধান করাতেন প্রধান শিক্ষক। তারপর সেই উত্তরপত্রের ছবি তুলে পাঠিয়ে দিতেন ফার্স্টবয়কে। এই ঘটনা সামনে আসার পরই তোলপাড় রাজ্যের শিক্ষামহল।


আরও পড়ুন, ময়নাগুড়ি প্রশ্নফাঁস কাণ্ডে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে থানায় দায়ের হল অভিযোগ