ভাগাড় কাণ্ডের জেরে দোকান মালিকের মোবাইলে জ্যান্ত মুরগি কাটার ছবি
মাথায় হাত মাংস বিক্রেতাদের। অবস্থা বদলাতে এখন তারা জ্যান্ত মুরগি কাটার ছবি তুলছেন মোবাইলে, বলছেন দেখুন জ্যান্ত মুরগি কেটে টাটকা মাংস বিক্রি করা হয় দোকানে। তাতেও মন গলছে না ক্রেতার, বদলে যাচ্ছে কেটারিংয়ের মেনুও। মাংস বাদ।
নিজস্ব প্রতিবেদন: ভাগাড় কাণ্ডের সরাসরি প্রভাব পড়েছে হোটেল রেস্তোরাঁর আহারে। স্বাভাবিক ভাবেই বিক্রি কমেছে মাংস বিক্রিতাদের। খদ্দেরদের মন জয়ে এবার তাই জ্যান্ত মুরগি কাটার ছবি মোবাইলে তুলে রাখছেন দোকান মালিকরা।
গাঁয়ে গঞ্জে আগে মুরগিকে রাম পাখি বলতো। তখনও আমবাঙালির ঠোঁটের ডগা রপ্ত করেনি চিকেন শব্দটি। সেই অতিপ্রিয় চিকেন ওরফে রাম পাখির নাম শুনলেই এখন হোটেল, রেস্তোরাঁর গ্রাহক বলছেন রাম রাম। ভাগাড় কাণ্ডের পর, এক ঝটকায় বিক্রি কমে গেছে চিকেন, মটনের বিরিয়ানি, রোল, চাউমিন সবকিছুর। যথারীতি বিক্রি কমে গেছে মাংসেরও। সে কলকাতাই হোক কিম্বা বর্ধমান। মুরগি কি খাসি, মাংসের দোকানে ভিড় পাতলা। আরও পড়ুন- রেস্তোরাঁয় ভাগাড়ের মরা বিড়ালের মাংসও খেয়েছেন? জোরাল হল সন্দেহ
মাথায় হাত মাংস বিক্রেতাদের। অবস্থা বদলাতে এখন তারা জ্যান্ত মুরগি কাটার ছবি তুলছেন মোবাইলে, বলছেন দেখুন জ্যান্ত মুরগি কেটে টাটকা মাংস বিক্রি করা হয় দোকানে। তাতেও মন গলছে না ক্রেতার, বদলে যাচ্ছে কেটারিংয়ের মেনুও। মাংস বাদ। আরও পড়ুন- ভাইরাল ভাগাড়কাণ্ড, রবিবার বিরিয়ানি বয়কট আম বাঙালির
তবে অনুষ্ঠান বাড়ি কিংবা হোটেল রেস্তোরাঁয় মাংসের চাহিদা কমলেও যে সব দোকান সামনে কেটে মাংস বিক্রি করছে সেখানে ভিড় করছে মানুষ। অবস্থা যা তাতে চক্ষু কর্ণে বিবাদ ভঞ্জন না করে উপায় কী!