নিজস্ব প্রতিবেদন: লকডাউনে মন্দা বাজার। ঝিমোচ্ছে ক্ষুদ্র-মাঝারি-বড় সব শিল্পই। এরই মাঝে হঠাত্ করে বারাকপুর শিল্পাঞ্চলে দেখা গেল মোবাইল বিক্রির হিড়িক। লকডাউন একটু শিথিল হতেই খুলছে দোকানপাট। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে বাজারে ভিড় জমাচ্ছেন মানুষ। হঠাত্ করে মোবাইল দোকানে ভিড় কেন?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এক ক্রেতা বলছেন, লকডাউনের জেরে স্কুল-কলেজে শুরু হয়েছে অনলাইন ক্লাস। অফিসে অনলাইন কনফারেন্স। মোবাইল ছাড়া গতি নেই। তাই এ ক’দিনে মোবাইলের চাহিদা বেড়ে গেছে বলে মনে করছেন মোবাইল ব্যবসায়ী রূপম সেন। বারাকপুরের প্রত্যেকটি মোবাইল দোকানে ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। এই ক’দিনে ২০ শতাংশ মোবাইল বিক্রি বেড়েছে বলে জানাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।


ক্রেতাদের চাহিদা সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ব্যবসায়ীদেরও। দীপু দাস নামে এক ব্যবসায়ী বলছেন, মোবাইলের চাহিদা বেড়েছে। কিন্তু লকডাউনে মোবাইল বাজার বন্ধ থাকায় অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে। কলকাতা তো আসাই যাচ্ছে না। স্টকে থাকা মোবাইলগুলোই বিক্রি করা হচ্ছে এই মুহূর্তে।


আরও পড়ুন- ‘দেশে প্রতি লাখে করোনা আক্রান্ত ৭.১ জন, সুস্থ হওয়ার হার ৩৮.২৯ শতাংশ’


আগামী ৩১ মে পর্যন্ত লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে দেশজুড়ে। যানবাহনও সেভাবে চালু হয়নি। স্কুল-কলেজ পুরোপুরি বন্ধ। বিভিন্ন সংস্থাও চাইছে বাড়ি থেকে যথাসম্ভব বেশি কাজ করাতে। এমতাবস্থায় মোবাইলে ব্যবহার আরও বেড়ে গিয়েছে বলে জানাচ্ছে দিপ্তাংশু বিশ্বাস নামে এক ক্রেতা। তাই বলাই যায়, করোনা আবহে পৌষ মাস চলছে মোবাইল বিক্রেতাদের।