নিজস্ব প্রতিবেদন: নামখানায় নির্যাতিতা গৃহবধূ এখন অনেকটাই সুস্থ। হয়তো দু-এক দিনের মধ্যেই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া যেতে পারে। ধর্ষণ হয়েছে কিনা তা জানার জন্য ফরেন্সিক টেস্ট হয়েছে। সেই টেস্টের রিপোর্ট আসার পরই বলা যাবে ধর্ষণ হয়েছে কিনা। তবে তা পুলিসই জানাবে। নির্যাতিতার শরীরে কিছু ক্ষত চিহ্ন রয়েছে। এমনটাই জানালেন কাকদ্বীপ হাসপাতালের সুপার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

উল্লেখ্য, নামখানা 'ধর্ষণকাণ্ডে' ২ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করার পর আজ তাদেরকে কাকদ্বীপ এসিজেএম আদালতে পাঠানো হয়। এদিকে, আজ ওই নির্যাতিত ওই মহিলার সঙ্গে দেখা করেন বিজেপির মহিলা মোর্চার কর্মীরা। মহিলার স্বাস্থ্য সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। দেখা করেন কাকদ্বীপ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে সুপার কৃষ্ণেন্দু বিশ্বাসের সঙ্গে। অন্যদিকে সিপিআইএম দলের মহিলা সমিতির কর্মীরাও আজ ওই মহিলার সঙ্গে দেখা করেন।
 
প্রসঙ্গত, 'ধর্ষণের' পর কেরোসিন ঢেলে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা হয়! এমনই ভয়ঙ্কর অভিযোগ করেছেন ওই গৃহবধূ। গত শুক্রবার রাতে বাড়িতেই ছিলেন বছর চল্লিশের ওই মহিলা। ভোর ৪টে নাগাদ তিনি শৌচালয়ে যাওয়ার জন্য বাইরে বের হন। অভিযোগ, সেই সময় ৫ জন এসে তাঁর মুখ চেপে ধরে। তারপর তাকে বাড়ির দোতলায় তুলে নিয়ে গিয়ে বেঁধে ফেলা হয়। এরপর ওই ৫ জন তাকে 'ধর্ষণ' করে। অভিযুক্তদের মধ্যে ২ জনকে চিনতে পারেন ওই মহিলা। এরপরই গণধর্ষণের প্রমাণ লোপাটের জন্য অভিযুক্তরা বাড়িতে থাকা কেরোসিন নিয়ে মহিলার গায়ে ছিটিয়ে দেয় বলে অভিযোগ। আরও অভিযোগ, এমনকি মহিলার গোপনাঙ্গেও কেরোসিন ঢেলে দেওয়া হয়। পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করে অভিযুক্তরা। এমনটাই অভিযোগ করেছেন নির্যাতিতা।


আরও পড়ুন-Namkhana Gang Rape: 'গণধর্ষণের পর গায়ে-গোপনাঙ্গে কেরোসিন! মহিলাকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা', ভয়ঙ্কর অভিযোগ


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)