নিজস্ব প্রতিবেদন: নন্দীগ্রামে ১৪ অগাস্ট এক যুবকের মুণ্ডহীন দেহ উদ্ধারের ঘটনায় উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। অভিজিত্ মাইতি নামে ওই যুবকের মু্ণ্ড কেটে ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছিল হুগলি নদীতে। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত তিন জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। তাদের জেরা করেই উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। ধৃতদের সঙ্গে নিয়ে মঙ্গলবার ফের হুগলি নদীতে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিস। একটি বস্তা উদ্ধার করা হয়েছে। ধৃতদের নাম আসেমন বিবি, আকবর মল্লিক, অসিত জানা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



গত ১৪ অগাস্ট পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রাম গোপালচক গ্রামের জলপাই নদীর তীর থেকে এক ব্যক্তির মুণ্ডহীন দেহ উদ্ধার করে। তদন্তে পুলিস জানতে পারে, ওই ব্যক্তির নাম অভিজিৎ মাইতি। ভেনামি ফিশারি ম্যানেজমেন্টে ছিলেন এই ব্যক্তি।


১৩ অগাস্ট রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি। গত বুধবার নদীর তীরে গ্রামবাসীরা মাছ ধরতে গিয়ে গলা কাটা দেহ দেখতে পান। নন্দীগ্রাম থানার পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়।


১২ জানুয়ারি বিয়ে ছিল, তার আগেই বাড়ির শৌচালয়ে উদ্ধার সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের ঝুলন্ত দেহ


পরিবারের তরফ থেকে পরিকল্পিতভাবে খুনের অভিযোগ করা হয়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিস মনে করছে, টানাপয়সা লেনদেন সংক্রান্ত কোনও বিবাদের জেরেই খুন হয়ে থাকতে পারেন অভিজিত্। ওই ভেঁড়িতে তিনজন কাজ করত। অভিযুক্তদের মধ্যে একজন মহিলাও রয়েছে। মনে করা হচ্ছে, ভেঁড়ি থেকে মাছ তুলে লুকিয়ে পাচার করে দিত অভিযুক্তরা। অভিজিত্ তা দেখে ফেলাতেই খুন। প্রমাণ লোপাট করতেই কেটে ফেলা হয় মুণ্ড। এখনও তদন্ত চলছে। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিস।