পিয়ালী মিত্র: জঙ্গিকাণ্ডে সিরিয়া যোগ? 'AK47 জোগাড় করতে মরিয়া ছিল সাদ্দাম'! ধৃতের চ্যাট গ্রুপ ডি-কোড করে মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য। ঘটনার তদন্তভার নিতে পারে NIA। রিপোর্ট পাঠানো হল দিল্লিতে। গোয়েন্দা সূত্রে খবর তেমনই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নজরদারি ছিলই। কলকাতা পুলিসের এসটিএফের জালে হাওড়ার দুই যুবক। একজনের নাম মহম্মদ সাদ্দাম, আর একজন সৈয়দ আহমেদ। হাওড়ার আফতাবউদ্দিন লেন ও শিবপুরের গোলাম হোসেন লেনের ধৃতদের বাড়িতেও তল্লাশি চালিয়েছেন গোয়েন্দারা। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ল্যাপটপ, মোবাইল ও বেশকিছু নথিপত্রও।


তদন্তে কী জানা গেল? গোয়েন্দার সূত্রে খবর, 'টেলিগ্রামে কোড নামে থাকা এক ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ রাখত সাদ্দাম। সিঙ্গাপুরের এক মহিলার সঙ্গে নিয়মিত কথা বলত সে'। তদন্তকারীদের অনুমান, ওই ব্যক্তি সিরিয়ার ISIS নেতা! সঙ্গে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য, 'সাদ্দামের নিশানায় ছিলেন দিল্লির দুই মুরুব্বি। তাঁদের গতিবিধিতে নজর রাখতে দিল্লি যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল। নয়ডার একটি সংস্থার চাকরি নিয়েছিল হাওড়ার যুবক'।



সাদ্দাম ও সৈয়দকে জেরা করেছে NIA। দিল্লিতে রিপোর্ট পাঠিয়েছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। এখনও পর্যন্ত যা খবর, কলকাতা পুলিসের এসটিএফর কাছ থেকে এবার NIA তদন্তভার নিতে পারে।


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)