নিজস্ব প্রতিবেদন: দেবাঞ্জন দাস খুনে তাঁর বান্ধবীকে আটক করল নিমতা থানার পুলিস। ইতিমধ্যেই জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে, রেকর্ড করা হচ্ছে তাঁর বয়ান। মনে করা হচ্ছে ওই বান্ধবীই এই ঘটনার কেন্দ্র বিন্দুতে রয়েছে। পাশাপাশি আইসির বিরুদ্ধেও গাফিলতির অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। উল্লেখ্য দেবাঞ্জনের রহস্য মৃত্যুতে আগেই জোরালো হয়েছিল ত্রিকোণ প্রেমের তত্ত্ব। নবমীর রাতে বান্ধবীকে বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে ফেরার সময়ই মৃত্যু হয় দেবাঞ্জনের। বান্ধবীর প্রাক্তন প্রেমিকের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ আনে নিহতের পরিবার। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


এরপর নিমতায় যুবকের রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় ময়নাতদন্তের রিপোর্টে খারিজ হয়ে যায় পুলিসের খাড়া করা গাড়ি দুর্ঘটনার তত্ত্ব। স্পষ্ট হয় নিছক দুর্ঘটনা নয়, গুলি করেই খুন করা হয়েছে দেবাঞ্জন দাসকে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে স্পষ্ট উল্লেখ করা হয়েছিল, নিহত দেবাঞ্জনের দেহে বুলেট ইনজুরি পাওয়া গিয়েছে। বুলেটের আঘাতের ফলে মোট দুটি ক্ষতচিহ্নের প্রমাণ মিলেছে নিমতার যুবকের শরীরে।


আরও পড়ুন: গুলি করেই খুন দেবাঞ্জনকে, ময়নাতদন্তের রিপোর্টে উল্লেখ বুলেটের দুটি ক্ষতচিহ্নের কথা


অন্যদিকে, খুনের ঘটনার তদন্তে গাফিলতির জন্য নিমতা থানার আইসি-র বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে আইসি-র ভূমিকা। পাশাপাশি, অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির নামে ৩০২ ধারায় মামলা রুজু করে শুরু হয়েছে তদন্ত।