নিজস্ব প্রতিবেদন: নিমতায় তৃণমূল নেতা খুনে পুলিসের হাতে উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। উঠে আসছে খুনের ঘটনায় জড়িত দুই সন্দেহভাজনের নামও। জানা গিয়েছে, ৪ বছর আগে সিপিএম ছেড়ে তৃণমূলের যোগ দিয়েছিলেন নিহত তৃণমূল নেতা নির্মল কুণ্ডু। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 




তৃণমূলের যোগদানের পর বেশ কয়েকবার নিমতা এলাকার ত্রাস লাল্টু ও বিল্টুর সঙ্গে ঝামেলা হয় নির্মলের। তা নিয়ে এলাকায় চাপা উত্তেজনা ছিল। পরে কিছু মামলায় লাল্টু ও বিল্টুকে গ্রেফতার করে পুলিস। তবে জানা গিয়েছে, কিছুদিন আগেই জেল থেকে ছাড়া পেয়েছে লাল্টু ও বিল্টু। প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিসের অনুমান, এই ঘটনার পিছনে লাল্টু, বিল্টুরও হাত থাকতে পারে। পুরনো শত্রুতার জেরে এই খুন বলে মনে করা হচ্ছে। 


ক্ষমতা দখলের আগে হাফ প্যান্ট বনাম ফুল প্যান্টের লড়াই বঙ্গ বিজেপির অন্দরে
বুধবার সকাল থেকেও থমথমে হয়ে রয়েছে পরিবেশ। এলাকায় পুলিস পিকেট বসানো হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিমতার ঠাকুরতলায় তৃণমূলনেতাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। 
সন্ধেয় পাড়ার মুখে দাঁড়িয়েছিলেন উত্তর দমদম পুরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল সভাপতি নির্মল কুণ্ডু। ঠিক তখনই বাইকে চড়ে আসে দুই দুষ্কৃতী। নির্মলবাবুর মাথা লক্ষ্য করে গুলি চালায় তারা। তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে নির্মল কুণ্ডুকে মৃত বলে ঘোষণা করে চিকিত্সকরা। 
এপ্রসঙ্গে সৌগত রায় বলেছেন, ''আমাদের সন্দেহ বিজেপির মদতপুষ্ট সমাজবিরোধী ও অপরাধীরা এটা করেছে। কয়েকদিন ধরেই পুলিশকে বলা হচ্ছিল এখানে অনেক বাইরের লোক আসছে। কিন্তু পুলিশ সে রকম কোন ব্যবস্থা নেয়নি। নির্মল কুন্ডু আমাদের দলের একটা স্তম্ভ ছিল এইসব এলাকায়। তাঁর মৃত্যু আমাদের অপূরণীয় ক্ষতি করেছে।''