শৌচাগারের অভাব, জগদ্ধাত্রী পুজো মিটলে দুর্গন্ধে টেকা দায় হয় চন্দননগরে
পুজোর পর দিন কয়েক চন্দনগরে দুর্গন্ধে টেকা দায় হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদন : সারা বছর পুজোর জন্য অপেক্ষা। আর পুজোর পর মনখারাপ। তারই সঙ্গে বাড়তি পাওনা দুর্গন্ধ।
শৌচাগারের অভাব
জগদ্ধাত্রী পুজোর পর দিনকয়েক দুর্গন্ধের জন্য অসুবিধেয় পড়েন চন্দননগরের বাসিন্দারা। কারণ যে জগদ্ধাত্রী পুজোয় যে সংখ্যায় দর্শনার্থী চন্দননগর আসেন তা সামাল দেওয়ার জন্য তেমন সংখ্যক শৌচাগারের কোনও ব্যবস্থা নেই চন্দননগরে। অতএব যত্রতত্র। দর্শনার্থীরা যেমন সমস্যায় পড়েন। অসুবিধেয় পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারাও।
আরও পড়ুন, টানা ৩ মাস ধরে ভিন রাজ্যের ছাত্রীর শ্লীলতাহানি এসআরএফটিআই-এ
এ যেন প্রদীপের নীচে অন্ধকার। চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোর আলোকসজ্জার খ্যাতি ভুবনজোড়া। লাখে লাখে মানুষ জগদ্ধাত্রী পুজোয় আসেন চন্দননগরে। কিন্তু প্রয়োজনীয় শৌচাগারের ব্যবস্থা না থাকায় পুজোর কয়েকটা দিনে গোটা এলাকা যেন আস্তাকুঁড়ে পরিণত হয়।
শৌচাগারের অভাবে চরম সমস্যায় পড়েন দর্শনার্থীরা। পুজোর পর দিন কয়েক চন্দনগরে দুর্গন্ধে টেকা দায় হয়। শৌচাগার না থাকায় পুরুষদের ক্ষেত্রে সমস্যা যতটা বেশি, তার থেকে বেশি বিপদে পড়তে হয় মহিলা দর্শনার্থীরা।
আরও পড়ুন, রোগীমৃত্যু ঘিরে ভাঙচুর, হাতাহাতি; ধুন্ধুমার শহরের হাসপাতাল
উদাসীন প্রশাসন
কোটি কোটি টাকা খরচ হয় চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজোয়। কিন্তু সব জেনেও শৌচাগারের জন্য কোনও ব্যবস্থা নেয় না পুজো কমিটিগুলি। বাসিন্দাদের অভিযোগ, এব্যাপারে একদমই উদাসীন প্রশাসন।