ওয়েব ডেস্ক: দামোদরের জলে তলিয়ে গেছে গ্রামের একমাত্র পাকা রাস্তা। কোনমতে বাঁশ ফেলে চলছে ঝুঁকির যাতায়াত। তবুও রাস্তা সারাইয়ের কাজ আটকে দিয়েছেন পুরশুড়ার মির্জাপুরের বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগ, প্রতি বছরে দামোদরের জলে ভাসে গ্রাম। তাই বালি বস্তা ফেলে অস্থায়ী ব্যবস্থা নয়। চাই পাকা কংক্রিটের বাঁধ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এই বর্ষায় দুকুল ছাপিয়েছে দামোদর। বাড়িঘর, স্কুল, দোকান বাজার তলিয়ে গেছে দামোদরের গ্রাসে। মাসখানেক কেটে গেছে। জল সরেছে। তবুও হাল ফেরেনি পুরশুড়ার মির্জাপুরের।


হুগলির পুরশুড়ার মির্জাপুর। দামোদরের ধার ঘেঁষে গ্রামের প্রধান রাস্তা। বর্ষার জলে ভেঙেচুড়ে চৌচির। জায়গায় জায়গায় কংক্রিটের ভাঙা চাঙর। বিপজ্জনক ভাবে হেলে রয়েছে বিশাল গাছ। ভেসে গেছে রাস্তা লাগোয়া গঞ্জের দোকানপাট। আর ভাঙা রাস্তার মাঝখানে তো এখন বিশাল পুকুর। আশপাশের এলাকা থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন মির্জাপুর। কোনমতে বাঁশ ফেলে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যাতায়াত।


পাশে বয়ে চলেছে দামোদর। প্রতি বর্ষায় ভাসে গ্রাম। এবছর বালির বস্তা ফেলে রাস্তা মেরামতির চেষ্টা করেছিল প্রশাসন। কিন্তু অস্থায়ী মেরামতিতে আস্থা নেই গ্রামবাসীদের। রাস্তা মেরামতির কাজ আটকে দিয়েছেন তাঁরা। স্থানীয়দের দাবি, সমস্যার স্থায়ী সমাধান করতে হবে। প্রশাসন উদ্যোগ নিয়েছে। তবুও স্বস্তিতে নেই মির্জাপুর। জোড়াতালি দিয়ে রাস্তা সারাই হলে, আসছে বছর ফের ভাসবে গ্রাম। তখন কী হবে?