নিজস্ব প্রতিবেদন: ১০ দেশের সেরা সুন্দরী এবং মানষী চিল্লার। তাবড় এগারো 'বিউটি উইথ ব্রেন' এখন একসঙ্গে হাজির ডুয়ার্সে। স্যানেটারি ন্যাপকিন সম্পর্কে সচেতনতা গড়ে তুলতে এগারো নারী-নক্ষত্র এই মুহূর্তে ঘঁটি গেড়েছেন ডুয়ার্সের মোগোলকাটা চা বাগানে। শনিবার কলকাতার পর রবিবার চা বাগিচার মেয়েদের পাটের ন্যাপকিন ব্যাবহার ও তার উপকারিতার বিষয়ে বিভিন্ন দিক তুলে ধরলেন বিশ্বসুন্দরী মানষী চিল্লার। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


রবিবার মোগোলকাটা চা বাগান এক কথায় হয়ে উঠেছিল চাঁদের হাট। বিশ্বসুন্দরী মানষী চিল্লার জানান, খেতাব জেতার পর স্যানেটারি ন্যাপকিনের ব্যাবহার নিয়ে বিশ্ব জুড়ে সচেতনতা বাড়াতে আমি প্রচারের প্রজেক্ট নিয়েছি। কম দামে দুস্থ মহিলাদের হাতে স্যানেটারি ন্যাপকিন তুলে দেওয়াই তাঁর লক্ষ্য। বিশ্বসুন্দরী এদিন বলেন, "এখানে এসে দেখলাম, সবাই খুব ধৈর্য ধরে আমার কথা শুনছেন। ফলে, আমার দৃঢ় বিশ্বাস খুব তাড়াতাড়ি এই এলাকা বদলে যাবে।" 


মোগোলকাটা চা বাগানের ম্যানেজার মৃগাঙ্ক ভট্টাচার্য জানান, চা শ্রমিকদের মধ্যে কমদামে পাটের ন্যাপকিন ব্যাবহার এর সচেতনতা বাড়াতে আমাদের চা বাগানকে বেছেনেওয়ায় আমরা খুবই গর্বিত। উল্লেখ্য, মানষী চেল্লুর গত পরশু হায়দ্রাবাদ থেকে এই কর্মসূচি শুরু করেছেন। ন্যাপকিন প্রস্তুতকারী সংস্থা আকার-এর কর্ণধার জয়দীপ মন্ডল জানান, আমরা পাটের ন্যাপকিনের জন্য বিশ্বসুন্দরীর সঙ্গে ভারত ও আফ্রিকাতে কাজ করব। আমাদের প্রথম কাজ, ন্যাপকিন ব্যাবহারে মানুষকে সচেতন করা। আমরা খুব তাড়াতাড়ি প্রোডাকশন ইউনিটও চালু করব। এরফলে স্থনীয় মহিলারা কাজ পাবেন। তিনি আরও জানান, বিশ্ব সুন্দরীর এই সফরের উপর একটি ফ্লিমও তৈরী হতে চলেছে।