নিজস্ব প্রতিবেদন:  ২৪ ঘণ্টায় ১৫ রোগীর মৃত্যু। ফের উত্তপ্ত উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল। হাসপাতাল চত্বরে  রোগীর পরিজনদের বিক্ষোভ। বিক্ষোভ সুপারের ঘরের সামনে। বন্ধ করে দেওয়া হল হাসপাতালের ক্যান্টিন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিসের সঙ্গে ধস্তাধস্তি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



এনআরএস-কাণ্ডের জের। এখন কর্মবিরতি চলছে জুনিয়র চিকিত্সকদের। বন্ধ সরকারি, বেসরকারি হাসপাতালে আউটডোর।   রোগী, রোগীর পরিজনদের ভিড়, হাহাকার- রাজ্য জুড়ে হাসপাতালগুলির একই চিত্র। বুধবার  থেকেই উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে শুরু করে। চিকিত্সা-পরিষেবা বন্ধ থাকায় ২৪ ঘণ্টায় ১৫ রোগীর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার নতুন করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। হাসপাতাল চত্বরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন রোগীর পরিজনরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে রোগীর পরিজনদের সঙ্গেই ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন পুলিস কর্মীরা।


বাইক ছুটিয়ে এসে তৃণমূল কর্মীকে গুলির অভিযোগ বিজেপির দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে


হাসপাতালের ক্যান্টিন বন্ধ করে দেন বিক্ষোভকারীরা। ওই ক্যান্টিনেই চিকিত্সক ও হাসপাতালের অন্যান্য কর্মীরা খান। পুলিস সুপারের ঘরে চলছে বিক্ষোভ।


প্রসঙ্গত, সোমবার রাতে রোগী মৃত্যু ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এনআরএস হাসপাতাল। দু’পক্ষের গোলমালে জখম হন দুই জুনিয়র ডাক্তার। তারপর থেকেই কর্মবিরতি শুরু করেন চিকিত্সকরা। অন্যদিকে, জখম জুনিয়র চিকিত্সক পরিবহ মুখোপাধ্যায়ের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। তাঁর মাথার অস্ত্রোপচার সফল। তিনি কথা বলতে পারছেন।