ওয়েব ডেস্ক: গোফুরের চায়ের দোকান আবার জমজমাট। দোকান-বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতার গল্পগুজব। বাস ভিড়ে ঠাসা। আবার এক সঙ্গে পথ চলছেন সকলে। সম্প্রীতির সেই চেনা ছবিটা ফের বাদুড়িয়া জুড়ে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পাঁচ দিন পর আর পাঁচটা দিনের মত বাদুড়িয়া।যান চলাচল স্বাভাবিক। দোকান খুলেছে। হাট-বাজার জমজমাট। খোকন আর লতিফ এক সঙ্গে। গত কয়েক বছর ধরে ওরা তো এক সঙ্গেই ব্যবসা করেন। অশান্তির জেরে সেটা বন্ধ হতে বসেছিল। রোজ ফল কেনার ছুতোই দেশ-বিদেশের খবরাখবর আদান প্রদান করেন কাশিম মোল্লা আর বিশ্বনাথ হালদার। গত কয়েকদিন তো বাদুড়িয়ায় ছিল খবরের শিরোনামে। এতে কিন্তু মোটেই খুশি নন কাশিম আর বিশ্বনাথ। 


খুশি নন সব্জি বিক্রেতা খলিল মণ্ডলও। এ কদিনে ব্যবসার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে তাঁর। আর আশি পেরনো দুলাল বাছার বলছেন, এমনটা তো কোনদিন দেখেননি তিনি। বাদুড়িয়ায় কোনও কফি হাউস নেই। চায়ের দোকানেই জমজমাট আড্ডা বসে। অশান্তির জেরে ৫দিন চায়ের দোকানটা বন্ধ ছিল। ৫ দিন পর আবার এক সঙ্গে ট্রেকারে চেপে বসেছেন শিবদাসী বাছার আর আকলিমা। ছন্দ ফিরছে। আবার এক সঙ্গে পথচলা শুরু করেছে বাদুড়িয়া। শান্তিতেই। অশান্তিটা কে চায়!