নিজস্ব প্রতিবেদন: নন্দীগ্রামে শুভেন্দু অধিকারীর কার্যালয়ে পুলিসি হানার অভিযোগ উঠল। এনিয়ে রাজ্যপালের দ্বারস্থ হলেন বিরোধী দলনেতা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কী হয়েছে আসলে? নন্দীগ্রামে শুভেন্দু অধিকারী ঘনিষ্ঠ নেতা মেঘনাথ পাল। তাঁর স্ত্রী মহুয়া পাল ভুয়ো সার্টিফিকেট দিয়ে ব্যাঙ্ক ম্যানেজারের পদে নিয়োগ পেয়েছেন। এমনই এক অভিযোগে তমলুক কো-অপারেটিভ এগ্রিকালচার এন্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর করে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তমলুকের এসডিপিও-র নেতৃত্বে এক বিশাল পুলিস বাহিনী আজ নন্দীগ্রামে মহুয়া পালের বাড়িতে যায়।



এদিকে, মহুয়া পালকে তাঁর বাড়িতে না পেয়ে নন্দীগ্রামে বিধায়কের কার্যালয়ে পুলিস আসে। অভিযোগ কোনও খবর না দিয়ে শুভেন্দুর কার্যালয়ে ঢুকে পড়ে এসডিপিও-র নেতৃত্বে পুলিস বাহিনী। এর প্রতিবাদ করেন কার্যালয়ের দায়িত্বে থাকা আধিকারিক। এনিয়ে পুলিসের দাবি, ওটি শুভেন্দুর কার্যালয় বলে তাঁরা জানতেন না। জানলে ঢুকতেন না।  


অন্যদিকে, বিধায়কের কার্যালয়ে পুলিসের আসা নিয়ে রাজ্যপালের কাছে নালিশ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে মুখ্য সচিবের কাছে গোটা ঘটনার রিপোর্ট চেয়েছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।


এনিয়ে তৃণমূল নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, পুলিস তদন্ত করার জন্য যেখানে প্রয়োজন যাবে। এতে আপত্তি থাকলে শুভেন্দু কোর্টে যেতে পারেন। পুলিসের অভিযোগ করতে পারেন। রাজ্যপালের কাছে অভিযোগ করার কী আছে! একটা ছিঁচকাঁদুনে সভাব হয়েছে এনার। আর রাজ্যপালেরই কী অধিকার রয়েছে পুলিসি তদন্তের না গলানোর!


আরও পড়ুন-চাকরি দেওয়ার নামে বিজেপি প্রার্থী নিয়েছেন লাখ লাখ টাকা! রাস্তা অবরোধ চাকরিপ্রার্থীদের


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)