নিজস্ব প্রতিবেদন: রাতভর পুলিস-জনতা খণ্ডযুদ্ধে উত্তপ্ত বারাসত। পুলিসকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি, ছোড়া হয় বোমাও। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠিচার্জ করে পুলিস। ফাটানো হয় টিয়ার গ্যাসের সেল। আহত হন বেশ কয়েকজন। বোমাবাজি করে রাস্তায় ইট ফেলে পুলিসকে এলাকায় ঢুকতে বাধা বিজেপির। পরে RAF ও কমব্যাট ফোর্স গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এখনও পর্যন্ত ১৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। ঘটনায় ৪পুলিস কর্মী আহত হন।  তাঁদের বারাসত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ২পুলিস কর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁদের স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 




ঘটনার সূত্রপাত বৃহস্পতিবার রাতে। তৃণমূল কর্মী স্বপন চক্রবর্তীকে বিজেপির কর্মীরা রাত আটটা নাগাদ দ্বীজহরিদাস কলোনির একটি ক্লাবে তুলে নিয়ে যান বলে অভিযোগ। ক্লাবের মধ্যে আটকে রেখেই তাঁকে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বারাসত থানার পুলিস। স্বপন চক্রবর্তীকে উদ্ধার করে ফিরে আসার সময়ই পুলিসকে লক্ষ্য করে শুরু হয় ইটবৃষ্টি। ছোড়া হয় বোমাও। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেসময় লাঠিচার্জ করে। তাতে বেশ কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা আহত হন। রাস্তা ফাঁকা করতে টিয়ার গ্যাসের সেলও ফাটানো হয়। আরও পুলিস এলাকায় ঢোকার চেষ্টা করে।  এরপরই পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। 


বিজেপিকে বিজয় মিছিলের অনুমতি নয়, নির্দেশ মমতার, চলবে তৃণমূলের শান্তি মিছিল


পুলিসকে আটকাতে এলাকায় শুরু হয় বোমাবাজি। রাস্তায় ইট ফেলে রাখেন  বিজেপির কর্মী সমর্থকরা। পরে RAF ও কমব্যাট ফোর্স গিয়ে ১৪ জন কে গ্রেফতার করে। 
উত্তর চব্বিশ পরগণার বারাসতের এসপি অফিসের পাশে দ্বীজহরিদাস কলোনিতে কী করে বিপুল পরিমান বোমা মজুত তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। এলাকায় পুলিস বাহিনী মোতায়েন রয়েছে।