নিজস্ব প্রতিবেদন:   ক্যানিংয়ে যুবক খুনের  ঘটনায় পাঁচ জনকে আটক করল পুলিস।   রবিবারের পর সোমবারও  থমথমে গোলাবাড়ি এলাকা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এলাকায় মোতায়েন বিশাল পুলিসবাহিনী।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রবিবার ক্যানিং বাসস্ট্যান্ডে জেলা পরিষদের সভাধিপতি শামিমা  শেখকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের মূল উদ্যোক্তা যুব তৃণমূল। ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ক্যানিংয়ের এলাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসছিলেন তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা। গোলাবড়ি এলাকায় যুব তৃণমূল কর্মীদের উপরে হামলা হয় বলে অভিযোগ।


আরও পড়ুন: বীরভূমের পর ক্যানিং, তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষে গুলি, বোমা, মৃত ১


তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে  গোলাবাড়ি। গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই  মৃত্যু হয় মিজানুর রহমান নামে এক তৃণমূল কর্মীর। আহত হয়েছেন আরও ৩ জন।  ওই এলাকায় বেশ কিছুদিন ধরেই  দু'পক্ষের মধ্যে ঝামেলা চলছিল। রবিবার ব্যাপক আকার ধারণ করে। গোলাগুলি, বোমাবাজিতে আতঙ্ক ছড়ায় এলাকায়।


ঘটনায় ইন্ধন জোগানোর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় যুব তৃণমূল নেতা পরেশ দাসের বিরুদ্ধে। গোলাবাড়ি পঞ্চায়েতে প্রধান খতিব সর্দারের দাবি, ‘আগেই বুঝেছিলাম হামলা হতে পারে। পুলিসকে জানিয়েছিলাম। কিন্তু পুলিস সময়ে আসেনি। ’


আরও পড়ুন: ছাত্রীকে যৌন হেনস্থার প্রতিবাদ, বারাকপুরে রেল অবরোধ


রবিবারই রাতে মিজানুর রহমানের  দেহ রাস্তায় ফেলে অবরোধে করেন স্থানীয়রা। পুলিস পৌঁছলে শুরু হয় বিক্ষোভ। ভাঙচুর করা হয় পুলিসের গাড়িও। তৃণমূল অবশ্য গোষ্ঠী সংঘর্ষের তত্ত্ব উড়িয়ে দিয়ে বিজেপিকে দুষছে শাসকদল।  রাতভর খানা তল্লাসিতে  পাঁচ জনকে গ্রেফতার করে পুলিস।