নিজস্ব প্রতিবেদন: অন্ধকারে দাদার পচাগলা দেহ লোপাটের চেষ্টা। প্রতিবেশীদের কাছে হাতেনাতে ধরা পড়ে গেলেন স্কুলশিক্ষক। ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য বীরভূমের সিউড়ির বড়বাগান এলাকায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



বুধবার সন্ধ্যায় বড়বাগানের পাঁচেরপল্লি এলাকার বাসিন্দা পেশায় স্কুলশিক্ষক নির্মল মণ্ডল তাঁর দাদা অপূর্ব মণ্ডলের দেহ বাড়ি থেকে বার করে নিয়ে যাচ্ছিলেন। সেসময় প্রতিবেশীরা তা দেখতে পেয়ে যান। অভিযোগ, তাঁর দাদার যে মৃত্যু হয়েছে, তা তিনি এতদিন কাউকে বলেননি। দেহ লুকিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। দেহে পচন ধরে যাওয়ায় প্রতিবেশীদের অভিযোগ, অনেকদিন আগেই মৃত্যু হয়েছে নির্মল মণ্ডলের দাদার।


টিভি ও সোফা বকেয়া, বিয়ের ন’মাসেই স্ত্রীকে খুন করে ঝুলিয়ে দিল স্বামী


নির্মল মণ্ডল ও তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের কথায় অসঙ্গতি ধরা পড়ে। এরপর পুলিস খবর দেন প্রতিবেশীরা। পুলিস গিয়ে অপূর্ব মণ্ডলের দেহ উদ্ধার করে। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।


প্রতিবেশীদের অভিযোগ, দাদার দেহ লোপাটের চেষ্টা করছিলেন নির্মল মণ্ডল।  তাই তাঁরা কাউকেই কিচ্ছু জানাননি। যদিও নির্মল মণ্ডলের দাবি, বুধবার রাতেই মৃত্যু হয়েছে তাঁর দাদার। কিন্তু কেন কাউকে কিছু না জানিয়েই অন্ধকারে দেহ সরিয়ে ফেলা হচ্ছিল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখছে সিউড়ি থানার পুলিস।