নিজস্ব প্রতিবেদন:  হাওড়াকে অতি স্পর্শকাতর এলাকা ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। হাওড়াবাসীকে সম্পূর্ণরূপে লকডাউন মানার জন্য আবেদন করেছেন। সতর্ক করা হয়েছে জেলা পুলিস প্রশাসনকেও। শনিবার তারই নজির দেখা গেল হাওড়ার কালিবাবুর বাজার ও কদমতলা বাজারে। শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পর থেকেই কড়া নজরদারি হাওড়ার প্রত্যেকটি এলাকায়। বিশেষ করে বাজারগুলিতে।


টাটা মেডিক্যালে এক ব্যক্তির মৃত্যু, করোনা নাকি অন্য কারণ খতিয়ে দেখছে বিশেষজ্ঞ কমিটি


মূলত বাজারগুলির পরিস্থিতি দেখেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যেই হাওড়া পুরসভার বেশ কয়েকটি এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করা হয়েছে। সেগুলিকে আগে অরেঞ্জ জোন এবার ১৪ দিনের মধ্যে গ্রিন জোনের আওতায় আনার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
শনিবার সকাল থেকেই মধ্য হাওড়ার কালিবাবুর বাজার এবং কদমতলা বাজারে পুলিসি নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। একসঙ্গে বেশি লোককে বাজারে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। পুলিশের পক্ষ থেকে মাইকে প্রচারের  মাধ্যমে সতর্ক করা হচ্ছে। পথচারীরা বিনা কারণে ঘোরাঘুরি করলে তাঁদেরকে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। শহরের মূল রাস্তাগুলোতে ব্যারিকেড দিয়ে নাকা চেকিং শুরু হয়েছে। প্রশাসন থেকে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে লকডাউন অমান্য করলে তাঁকে গ্রেফতার করা হতে পারে।