নিজস্ব প্রতিবেদন: শিব ঠাকুরের আপন দেশে আইনকানুন সর্বনেশে। হাওড়ার অবস্থাও অনেকটা সে রকমই। কোনও নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না-করেই অবাধে চলছে পুকুর ভরাট। গড়ে উঠছে বহুতল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জমি হাঙরদের গ্রাসে হাওড়ায় নিশ্চিহ্ন হচ্ছে একের পর এক পুকুর। সে ছাব্বিশ নম্বর ওয়ার্ড হোক কিংবা নবান্নের গা ঘেঁষা আটত্রিশ নম্বর ওয়ার্ড- প্রকাশ্যেই চলছে পুকুর ভরাট।  চোখের সামনে  দেখছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কিন্তু মুখ খোলার সাহস নেই কারও।  ছাব্বিশ নম্বর ওয়ার্ডের একটি পুকুরটি ধীরে ধীরে মৃত্যুর পথে। চারপাশে বাড়ি তৈরি করে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। পুকুরে ফেলা হচ্ছে নোংরা আবর্জনা। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, তাঁদের জানা নেই। 


তবে আটত্রিশ নম্বর ওয়ার্ডে পুকুর ভরাটের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন সাধারণ মানুষ। পুকুরটি আপাতত বেঁচে গেলেও আবর্জনার ভার কমেনি। শুধু পুকুর ভরাটই নয়, হাওড়ায় দশ ফুটের রাস্তার গা ঘেঁষেই তৈরি হচ্ছে সাত তলার বহুতল। হাওড়া পুরসভার দায় ঠেলেছে বাম আমলের দিকে। তাদের দাবি, ওই সব বহুতলের অনুমোদন দিয়েছিল বাম পুরবোর্ড। পুরসভার এই দাবি নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন হাওড়াবাসী। প্রোমোটারদের সঙ্গে কাউন্সিলরদের একাংশের যোগসাজশের অভিযোগ তুলছেন তাঁরা। 


আরও পড়ুন, হাওড়া স্টোনম্যান কাণ্ডে ধৃত দুই