কোচবিহার জুড়ে বড়সড় প্রভিডেন্ট ফান্ড দুর্নীতির আশঙ্কা

ওয়েব ডেস্ক: কোচবিহার জুড়ে বড়সড় প্রভিডেন্ট ফান্ড দুর্নীতির আশঙ্কা। একের পর এর স্কুল শিক্ষকের PF অ্যাকাউন্টে নেগেটিভ ব্যালান্স। একের পর এক বিদ্যালয়ের সার্বিক PF অ্যাকাউন্টেও বড়সড় গরমিল। মাসের পর মাস বেতন থেকে কেটে নেওয়া টাকা তবে গেল কোথায়? স্পষ্ট উত্তর নেই স্কুল পরিদর্শক দফতরের কাছে। টেকনিক্যাল ভুল বলে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা ট্রেজারি অফিসারদের। দুহাজার এগারো সাল থেকেই মাস পয়লায় বেতন পান স্কুল শিক্ষকরা। বেতনের একটা অংশ জমা হয় প্রভিডেন্ট ফান্ডে। প্রচলিত নিয়ম। এই বেতন দেওয়ার পিছনে রয়েছে সংগঠিত সরকারি কর্মকাণ্ড।

মাসের শেষে বিদ্যালয়গুলি তাদের বেতন ও PF-এর হিসেব DI অফিসে জমা দেয়। সেই হিসেব পরীক্ষা করে পাঠিয়ে দেওয়া হয় জেলার ট্রেজারি অফিসে। সেখান থেকে মাসের শুরুতে ফের বেতন পান শিক্ষকরা। এখন PF-এই দেখা গেছে গরমিল। প্রভিডেন্ট ফান্ড থেকে ঋণ নিতে গিয়ে হোঁচট খাচ্ছেন বহু শিক্ষক। কারও মেয়ের বিয়ে, কারও চিকিত্‍সার প্রয়োজনে টাকা প্রয়োজন। কিন্তু, PF-এ টাকাই নেই!