নিজস্ব প্রতিবেদন: বিশ্বভারতীর ভাঙচুরের ঘটনায় জনস্বার্থ মামলা দায়ের হল কলকাতা হাইকোর্টে। কীভাবে বহিরাগতরা বিশ্ব ভারতীর ক্যাম্পাসের ভিতরে ঢুকে ভাঙচুর করল, ঘটনার সঠিক তদন্ত হোক হাইকোর্টের নজরদারিতে গঠন করা হোক বিশেষ কমিটি এমনটাই দাবি মামলাকারী আইজীবী রমাপ্রসাদ সরকারের।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এর আগে যাদবপুরে বহিরাগতদের হামলায় নির্দেশিকা দিয়েছিল হাইকোর্ট। রয়েছে পরিবেশ আদালতের নির্দেশিকাও। তারপরও কীভাবে এই ঘটনা? পুলিসের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন মামলাকারী। উল্লেখ্য, নিরাপত্তার কারণ সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। এমনটাই জানানো হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে। বিষয়টি জানানো হয় কেন্দ্রকেও।


ঘটনার সূত্রপাত হয় শুক্রবার। সেদিন থেকেই কার্যত রণক্ষেত্রে পরিণত হয় বিশ্বভাররতী প্রাঙ্গন। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ পৌষ মেলার মাঠ ঘিরে ফেলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। সেইমত পরশুদিন মাঠে পাঁচিল তোলার কাজ শুরু হয়। অভিযোগ, বোলপুর ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যরা তখন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ঠিকাদার কর্মীদের মারধর করেন। পাঁচিল তোলার কাজ বন্ধ করে দেন।


এরপরই সোশ্যাল মাধ্যম থেকে শুরু করে বোলপুর শহরবাসীর মধ্যে পাঁচিল তোলার বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। 'মেলার মাঠ বাঁচাও' বলে একটি কমিটিও তৈরি করা হয়। দফায় দফায় চলতে থাকে অশান্তি।