ওয়েব ডেস্ক: ১৪ মে আসছে দিন, পুরসভার ভোট দিন। প্রচণ্ড গরমের মধ্যেই আবার ভোটের উত্তাপ বাংলায়। আর এই ভোট রঙ্গে নতুন USP ঘাসফুল আর পদ্মফুলের টক্কর। সেই লড়াইয়ে সবচেয়ে বেশি নজর কাড়ছে পূজালি পুরসভা। ঘোর বাম জমানায় পূজালি ছিল লাল ঝান্ডার দখলে। অবশ্য তখন তা ছিল পঞ্চায়েত। ২০ বছর আগে পঞ্চায়েত থেকে পুরসভা হয় পূজালি। তারপরই বদলে যায় তার চরিত্র। বামফ্রন্ট সরকারের সোনালি দিনেও পূজালি ছিল কংগ্রেসের দুর্গ। বছরের পর বছর সেটাই হয়ে দাঁড়িয়েছিল ট্র্যাডিশন। ২০১৩ সালের শেষ দিকে মুকুল রায়ের হাত ধরে রং বদলে ফেলে পূজালি। কংগ্রেস কাউন্সিলররা তৃণমূলে যোগ দেওয়ায়, পুরসভা যায় তৃণমূলের দখলে। ২০১১ সালে শেষ ভোট হয় পূজালিতে। মেয়াদ ফুরনোর পর এক বছর প্রশাসক বসিয়ে কাজ চালানো হয়। ৬ বছর পর আবার ভোটের মুখোমুখি পূজালি। এই লড়াইয়ে উন্নয়ন যত না ইস্যু, তার চেয়েও বড় আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বিজেপি ফ্যাক্টর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন রাজ্যের ৩ জেলা আর মাওবাদী উপদ্রুত নয়, কেন্দ্রের তরফে এমনই ঘোষনার সম্ভাবনা


পূজালিতে কার্যত ভুঁইফোঁড় বিজেপির এত বাড়বাড়ন্ত কীভাবে? কিন্তু বিজেপির দাবি, তাদের ঘর ভরছে ঘাসফুলের ঘর ভেঙে। তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত পূজালি পুরসভা। গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের সিঁধ কেটেই কি এখানে দখলদারির ছক কষছে পদ্ম শিবির? বিজেপির দাবি, গেরুয়া হাওয়া কাঁপিয়ে দিয়েছে শাসকদলকে। সন্ত্রাসের বাতাবরণ তৈরি করে তৃণমূল ভোট হাতাতে চাইছে বলে অভিযোগ বিজেপির। ভোটযুদ্ধের আগে বাকযুদ্ধ চরমে। এই গরমাগরম টক্করে চড়ছে পারদ। তৃণমূল-বিজেপি দুই শিবিরেরই দাবি, এবার পূজালি দখল করবে তারাই।


আরও পড়ুন  টেট-এ চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ভদ্রেশ্বর থেকে গ্রেফতার কিংপিন