নিজস্ব প্রতিবেদন : ঝাড়খণ্ড সীমানাবর্তী এলাকায় দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্য ও মাওবাদী উপদ্রব রুখতে কড়া হচ্ছে পুরুলিয়া জেলা প্রশাসন। বসানো হচ্ছে সিসি ক্যামেরা এবং ওয়াচ টাওয়ার। জারি থাকবে নজরদারি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন, ঘোলা অগ্নিকাণ্ড: নিখোঁজ ৫ শ্রমিকের দেহ শনাক্ত করল পরিবার


এক সময় পুরুলিয়ার জঙ্গলমহল ছিল  মাওবাদীদের ঘাঁটি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর স্বাভাবিক জীবনে ফেরে জঙ্গলমহল। কিন্তু এখনও প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খণ্ডে সক্রিয় মাওবাদীরা। এখন পুরুলিয়ার এগারোটি থানা এলাকার সঙ্গে ঝাড়খণ্ডের সীমানা রয়েছে। এর মধ্যে বান্দোয়ান, বরাবাজার, বলরামপুর, বাঘমুন্ডি, ঝালদা, কোটশীলার সীমানার ওপারে ব্যাপকভাবে সক্রিয় মাওবাদীরা। বাকি ৫টি থানার সীমানা ঘেষে রয়েছে ঝাড়খন্ডের শিল্পাঞ্চল।


আরও পড়ুন, বলে গিয়েছিলেন, 'তাড়াতাড়ি ফিরব'... কফিনবন্দি হয়ে ফিরছেন পুলওয়ামায় শহিদ নদিয়ার সুদীপ


এই এলাকাতে সক্রিয় সমাজবিরোধীরা । অনেক সময়ই ঝাড়খণ্ডে অপরাধ ঘটিয়ে তাঁরা চলে আসে এ রাজ্যে। এবার তাঁদের রুখে দিতে সক্রিয় পুরুলিয়া জেলা প্রশাসন। ৩৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ ঝাড়খন্ড সীমানায় ৩ হাজার ১৫ টি  সিসি ক্যামেরা বসানো হচ্ছে । গড়া হচ্ছে ৫০-এরও বেশি ওয়াচ টাওয়ার । এজন্য খরচ হচ্ছে ১৩ কোটি ৬৩ লক্ষ টাকা। পুলিশের দাবি, এই ব্যবস্থায় জেলার নিরাপত্তা বাড়বে। সীমানা দিয়ে বন্ধ হবে অবাঞ্ছিত প্রবেশ।