নিজস্ব প্রতিবেদন: উচ্চমাধ্যমিকের প্রথম দিনেই প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ উঠল। হোয়াটসঅ্যাপে প্রশ্নপত্রের পার্ট-বি ছড়িয়ে পড়েছে, অভিযোগ এমনটাই। জানা যাচ্ছে, মালদায় 'মাল্টিপল চয়েস' প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে। উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ সামগ্রিকভাবে এই অভিযোগ খতিয়ে দেখে তদন্তের আশ্বাস দিলেও গোটা ঘটনায় চক্রান্তের গন্ধ পাচ্ছেন সংসদ সভাপতি মহুয়া দাস।


আরও পড়ুন- প্রশ্নপত্র ফাঁস বিতর্ক, উচ্চমাধ্যমিকের দায়িত্ব থেকে সরানো হল অভিযুক্ত প্রধানশিক্ষককে


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মঙ্গলবার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ ওঠার পর সাংবাদিক বৈঠকে মহুসা দাস বলেন, "আমাদের প্রশ্ন কিন্তু একাধিক সেটে হয়। সুতরাঙ যে প্রশ্নটা (হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে) বেরচ্ছে, সেটির সঙ্গে সেই নির্দিষ্ট পরীক্ষাকেন্দ্রের প্রশ্ন মিলে যাওয়া খুব একটা সহজ না। কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ পরীক্ষা ব্যবস্থাকে প্রশ্ন চিহ্নের সামনে তুলতেই এমন করে থাকতে পারে"।


আরও পড়ুন- লোপাট করা হয়েছে উত্তরপত্রও, আরও বিস্ফোরক অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে


কিন্তু মোবাইল নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢোকার অনুমতি না থাকা সত্ত্বেও কী করে হোয়াটসঅ্যাপে ছড়াল প্রশ্ন? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে সামনে আসছে দুটি সম্ভবনা। হয়, যাদের মোবাইল ফোন নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢোকার অনুমতি নেই তাঁরা লুকিয়ে মোবাইল নিয়ে গিয়ে প্রশ্নপত্রের ছবি তুলে তা ছড়িয়ে দিয়েছে। নতুবা, পরীক্ষাকেন্দ্রে মোবাইল নিয়ে প্রবেশাধিকার পান এমন ব্যক্তিরাই এই ছবি তুলেছে। উল্লেখ্য, ময়নাগুড়িতে প্রধানশিক্ষকের বিরুদ্ধেও নির্দিষ্ট সময়ের আগেই প্রশ্নপত্র খুলে তা বাইরে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠছে।


আরও পড়ুন- পরীক্ষা হলে জ্ঞান হারাল ছাত্রী, কোলে তুলে নিলেন বিধায়ক!