নিজস্ব প্রতিবেদন:  কোনও ভাবেই সচেতনতা আসছে না। ফের পাচার করা হচ্ছিল পাখি। তবে বিএসএফের তৎপরতায় সেগুলি উদ্ধার করা সম্ভব হয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গে পাচার হওয়ার আগে বিএসএফ উদ্ধার করল ১৪টি ম্যাকাও এবং ১১টি পায়রা। দু'টি ব্যাগ ও একটি খাঁচার মধ্যে রাখা ছিল পাখিগুলি। পাচারকারীদের অবশ্য ধরা যায়নি, তারা পলাতক।



বিএসএফ গোপন সূত্রে খবর পায়, ভারত-বাংলাদেশের সীমান্তের উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের গায়েনপাড়া এলাকা হয়ে ম্যাকাও এবং পায়রা পাচার হচ্ছিল। খবর পেয়েই বিএসএফ তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। সেখানে বিএসএফকে দেখে পাচারকারীরা ব্যাগ ও খাঁচা রেখে বাংলাদেশের দিকে পালিয়ে যায় বলে খবর। এরপর ব্যাগ ও খাঁচা খুললে দেখা যায় সেগুলির মধ্য়েই পাখিগুলি রয়েছে। অভিযোগ, ম্যাকাও ও পায়রাগুলি পশ্চিমবঙ্গ হয়ে ভারতের কোথাও পাচার করা হচ্ছিল।  এগুলি বন দফতরের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে বিএসএফ সূত্রে খবর।


প্রকৃতি যে কত বহুমূল্য, তা কোভিডে-পর্বে বোঝা গেল। দূষণহীন সবুজ পরিবেশ, সেই পরিবেশের সুস্থ বাস্তুতন্ত্র পরোক্ষভাবে মানুষকেই ভাল রাখে। কিন্তু চোরা না শোনে ধর্মের কথা। একদল চোরাশিকারিদের অপচেষ্টায়  নিরাপদ থাকছে না পাখি বা প্রাণী। এ নিয়ে সাধারণ মানুষ থেকে পরিবেশবিদ উদ্বিগ্ন সকলেই।


আরও পড়ুন: একই বাড়িতে পড়ল পর পর তিনটি বোমা! কেঁপে উঠল এলাকা, বিজেপির বিরুদ্ধে অভিযোগ