নিজস্ব প্রতিবেদন:  জিএসের সঙ্গে মারামারির জন্য অধ্যক্ষের কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন ছাত্রী। রিষড়া কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর মোড়। ছাত্রীর চিঠি দেখিয়ে অভিযুক্ত সাহিদ হাসানের আইনজীবীর প্রশ্ন,  শ্লীলতাহানি হয়ে থাকলে কেন এতদিন পর অভিযোগ? ছাত্রীর দাবি, ভয় পেয়েই তিনি চিঠি লেখেন। পাশাপাশি জিএসের সঙ্গে ওই ছাত্রীর একটি ঘনিষ্ট ছবিও প্রকাশ্যে এসেছে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অভিযুক্তের আইনজীবীর দাবি, ঘটনার পরদিন অধ্যক্ষকে একটি চিঠি দেন ওই কলেজ ছাত্রী। সেখানে তিনি লেখেন, 'গতকাল সকল ছাত্রছাত্রীর সামনে আমি জিএস এবং ক্যাশিয়ারকে লাথি মারি। আমরা ঝগড়া করেছিলাম এবং তার মীমাংসা হয়ে গিয়েছে। ভবিষ্যতে আমি জিএস এবং ইউনিয়নের কোনও সদস্যের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ করব না। গতকাল আমি ইউনিয়ন রুমে জিএসের সঙ্গে মারপিট করি এবং সেটা আমার দোষ ছিল। আজ সব কিছু মিটে গেছে এবং আমি কথা দিচ্ছি ভবিষ্যতে এরকমটা আর হবে না।  


আরও প়ড়ুন- শ্রীরামপুর আদালতে আত্মসমর্পণ বিধান কলেজে শ্লীলতাহানিতে অভিযুক্ত সাহিদ হাসানের


ছাত্রীর দাবি, তাঁকে ভয় দেখিয়ে এই ওই চিঠি লেখানো হয়েছে। উপপুরপ্রধান বলছেন, আইন আইনের পথে চলবে। তবে রিষড়াকাণ্ডে এই চিঠি নতুন করে বিতর্ক উস্কে দিল।