ওয়েব ডেস্ক: বুধবার রাজ্যে নিয়ে আসা হচ্ছে সুচকাণ্ডের প্রধান অভিযুক্ত সনাতন ঠাকুরকে। শনিবার রাতে তাকে উত্তরপ্রদেশের পিপড়ি থেকে গ্রেফতার করে পুলিস। পুলিসের দাবি, ভিনরাজ্যেও বারবার আস্তানা বদল করছিল সনাতন। এরাজ্যে আনার পর শিশুটির মা মঙ্গলার মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা হবে সনাতনকে।আট খানা বড়, বড় সূচ বিঁধে রয়েছে সাড়ে তিন বছরের ছোট্ট শরীরে...। তীব্র যন্ত্রণায়  SSKM -এর বিছানায় কাতরাচ্ছে একরত্তি মেয়েটা...।নৃশংসতার এছবি দেখে শিউড়ে উঠেছিল গোটা রাজ্য...। চিকিত্‍সকরা শিশুটিকে বাঁচাতে পারেননি।  মূল অভিযুক্ত সনাতন ঠাকুরের ফাঁসির দাবিতে ফুঁসছিল পুরুলিয়া। কিন্তু, কোথায় সনাতন?টানা ১৫দিন পুলিসের চোখে খুলো দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল। একগ্রাম থেকে অন্যগ্রাম। শেষপর্যন্ত লুকোচুরির খেলা শেষ। শনিবার রাতে উত্তরপ্রদেশের পিপড়িতে ধরা পড়ে গেল সূচকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত সনাতন ঠাকুর।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন বানভাসি ঘাটালের পরিস্থিতি পরিদর্শন করলেন সাংসদ, অভিনেতা দেব


সনাতনের খোঁজে পুলিসের নজরে ছিল উত্তরপ্রদেশ। কারণ, ওখানকারই রেনুকুটে বাড়ি সনাতনের এক আত্মীয়ের। এই সূত্রেই কামাল।পুলিসের দাবি...দিনের বেলায় সাধু সেজে পিপড়ির মন্দিরে থাকত সনাতন।রাতে ঘুমোতো যেত আত্মীয়ের বাড়ি। ওই মন্দিরেই ফোকাস করে পুলিস। ছদ্মবেশে পুলিস দিনকয়েক তার ওপর  নজর রাখে। শনিবার রাতে আত্মীয়ের বাড়িতে পুলিসি হানায় ধরা পড়ে যায় সনাতন।রবিবারই উত্তর প্রদেশের রবার্টগঞ্জ আদালতে তোলা হয় তাকে। ট্রানজিট রিমান্ডে মঞ্জুর হয়। বুধবার সনাতনকে পুরুলিয়া নিয়ে আসার কথা। পুলিস সূত্রে খবর, শিশুটির মা মঙ্গলার মুখোমুখি বসিয়ে সনাতনকে জেরা করতে চান তদন্তকারীরা। জানতে চান, কেন দুজন মিলে একরত্তির ওপর এমন নৃশংস অত্যাচার?


আরও পড়ুন  বন্যার জল নেমে গেছে বাঁকুড়ায়, এবার শুরু হয়রানির নতুন অধ্যায়