নিজস্ব প্রতিবেদন : একশো দিনের কাজে বেনজির দুর্নীতির অভিযোগ কোচবিহারে। অভিযোগ, ৪ বছরে সাড়ে ৫ কোটি টাকা তছরূপ হয়েছে। এমনকি মৃত ব্যক্তির নামেও এসেছে টাকা। আর সেই টাকা তুলে নিয়েছেন পঞ্চায়েত উপপ্রধান।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দিনহাটার দুই নম্বর আটিয়াবাড়ি পঞ্চায়েতের ঝুড়িপাড়া গ্রাম। গ্রামের ৮০০ মানুষের জব কার্ড রয়েছে। সরল বিশ্বাসে প্রায় সকলেই জব কার্ড জমা রেখেছিলেন পঞ্চায়েত উপপ্রধান আবদুল মান্নানের কাছে। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ৪ বছরে প্রত্যেক গ্রামবাসীর পোস্ট অফিসের অ্যাকাউন্টে গড়ে ৩০ হাজার টাকা করে জমা পড়ে। এখন অধিকাংশের পোস্ট অফিস অ্যাকাউন্ট থেকেই সেই টাকা উধাও।


আরও পড়ুন, সুন্দরবনে জালে 'দৈত্যাকৃতি' মাছ, দেখুন ভিডিও


এই ঘটনায় কোচবিহারের সদর পোস্ট অফিসে অভিযোগ জানিয়েছেন প্রতারিতরা। তাঁদের অভিযোগ, পোস্ট অফিসের একশ্রেণির কর্মীও এই দুর্নীতিতে যুক্ত। যদিও আটিয়াবাড়ি পোস্ট মাস্টারের দাবি, পঞ্চায়েত প্রধান-উপ প্রধানের সই দেখেই টাকা দিয়ে দেন তাঁরা। আলাদা করে প্রাপককে চেনার উপায়ই নেই তাঁদের।


আরও পড়ুন, পলাতক প্রেমিক, স্বেচ্ছামৃত্যুর আর্জি অন্তঃসত্ত্বা কিশোরীর


অন্যদিকে অভিযুক্ত উপপ্রধান আবদুল মান্নানের দাবি, কার টাকা কে তুলছে তা দেখার দায়িত্ব পোস্ট অফিসের। এসব দেখা পঞ্চায়েতের কাজ নয়। এমনকি জব কার্ড জমা রাখা বিষয়টিও স্বীকার করেননি তিনি।