নিজস্ব প্রতিবেদন : এক রাতেই বাবা-মা-ছেলেকে নৃশংসভাবে খুন। শেষ গোটা পরিবার। চার বছর মামলার পর অভিযুক্তদের  মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দিল শিলিগুড়ি কোর্ট। ২০১৫ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর  গৃহকর্তাসহ ৩ জনকে নৃশংসভাবে খুন করে তিন কাঠমিস্ত্রী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


নৃশংস বললেও কম বলা হয়। ২০১৫ সালের ১৪ই সেপ্টেম্বরের ঘটনা।  অগাস্ট মাসে প্রদীপ বর্ধনের বাড়িতে কাঠের কাজ করেছিল সহদেব বর্মন, চিরঞ্জিত মোদক, দীপু সুত্রধর নামে তিন কাঠমিস্ত্রী। তখনই তৈরি হয়ে যায় ব্লুপ্রিন্ট। সেপ্টেম্বরে ডাকাতির জন্য প্রদীপ বর্ধনের বাড়িতে চড়াও হয় তারা। প্রদীপ বর্ধন, প্রদীপ বর্ধনের স্ত্রী ও তার বছর ২৪-এর ছেলেকে শ্বাসরোধ করে , কুপিয়ে খুন করা হয়। এক রাতের মধ্যেই শেষ হয়ে যায় একটা পরিবার।


এই ঘটনায় মাটিগাড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মেয়ে রেশমি সেন। তিনদিনের মাথায় মৃত প্রদীপ বর্ধনের মোবাইল ট্র্যাক করে সহদেব বর্মনকে গ্রেফতার করে পুলিস। সহদেবকে জেরা করে বাকি দুজনকেও পাওয়া যায়। চার বছর মামলা চলার পর অবশেষে তিন অভিযুক্তকেই মৃত্যুদন্ডের নির্দেশ দিয়েছে শিলিগুড়ি আদালত।


আরও পড়ুন, কাটমানির বখরা নিয়ে কোন্দলেই খুন ব্যান্ডেলের তৃণমূল নেতা, দাবি সাংসদ লকেটের


আদালত জানিয়েছে, এই ঘটনা বিরলের মধ্যে বিরলতম। আদালতের রায়ে খুশি মৃতের পরিবার। মামলায় মোট আঠাশ জন সাক্ষী পেশ করা হয়। বিপক্ষের কোনও সাক্ষী ছিল না এই মামলায়।