নিজস্ব প্রতিবেদন: বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য পদে নিয়োগ ঘিরে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে নিশানা করলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মঙ্গলবার সাংবাদিকদের এনিয়ে দিলীপবাবু বলেন, রাজ্যপাল কিছু বললেই তাতে রাজনৈতিক রং চড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। পার্থবাবু মন্ত্রী হিসেবে নতুন কিছু বলছেন না। এসব এখন এই সরকারের একটা রোগে পরিণত হয়েছে।


আরও পড়ুন-বিধানসভায় হারের জের! দিল্লি বিজেপির সভাপতির পদ থেকে সরানো হল মনোজ তিওয়ারিকে


কী বলেছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়? বর্ধমান বিশ্ব বিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে মঙ্গলবার শিক্ষামন্ত্রী বলেন, রাজ্যের সুপারিশ না মেনেই অন্য একজনকে সহ-উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ করেছেন রাজ্যপাল। ওই পদে নিয়োগের কোনও অধিকারই নেই রাজ্যপালের। শুধুমাত্র নিজের অস্তিত্ব জাহির করতেই জলঘোলা করছেন রাজ্যপাল। উল্লেখ্য, ওই পদে অধ্যাপক গৌতম চন্দ্রকে নিয়োগ করেছেন রাজ্যপাল। ওই নিয়োগ মানা হবে না বলে জানিয়েছেন পার্থবাবু।


শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, রাজ্যপালের ভূমিকা দেখে অবাক হচ্ছি। রাহুল সিনহা ও রাজ্যপালকে বলতে চাই, বিধানসভার ওপরে কেউ নেই। বর্ধমান বিশ্ব বিদ্যালয়ের সহ উপাচার্যের পদ ফাঁকা ছিল। আইন মেনেই ফাইল পাঠিয়েছিলাম। কিন্তু কোনওদিন শুনিনি রাজ্যপাল নিয়োগপত্র দেন।


আরও পড়ুন-লকডাউনে কাজ হারিয়ে দীর্ঘদিন অনাহারে, ৩ দিন ট্রেনেও মেলেনি খাবার-জল, বাড়ি ফেরা হল না কিশোরের


উল্লেখ্য, পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে নিশানা করার পাশাপাশি এদিন পরিযায়ী শ্রমিক, আমফানে ত্রাণ দেওয়া নিয়েও রাজ্যকে আক্রমণ করেন দিলীপ ঘোষ। মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে দিলীপবাবু বলেন, সামলাতে পারবেন না বলে পরিযায়ী শ্রমিকদের ঢুকতে দিচ্ছিলেন না। একাধিক জায়গায় তাদের ভার পঞ্চায়েতের ওপরে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।লকডাউনে যেখানে মানুষকে সতর্ক করার কথা ছিল সেখানে মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন উনি। মানুষের মধ্যে যেটুকু ভয় ছিল সেটা নেই সিএম এর কথার জন্য।