নিজস্ব প্রতিবেদন: ট্রেনের ধাক্কায় যাত্রী মৃত্যুর পরও বদলালো না ছবিটা। দুর্গানগর রয়ে গেছে দুর্গানগরেই। কোনও অ্যানাউন্সমেন্ট ছাড়াই চলছে ঝুঁকির রেল পারাপার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অ্যানাউন্সমেন্ট নেই। শনিবার রাতে চুপিসারে স্টেশন ঢুকে পড়ছিল হাসনাবাদ  গ্যালপিং। বুঝতে পারেননি জাকির হোসেন মণ্ডল। ঝুঁকে দেখতে গিয়েছিলেন। ট্রেনের ধাক্কায় নিমেষে সব শেষ।


আরও পড়ুন : মালবাজারের ওদলাবাড়িতে চালককে মাদক খাইয়ে গাড়ি নিয়ে চম্পট দুষ্কৃতীদের


জাকির একা নন। ট্রেনের ধাক্কায় জখম হন আরও দুজন। আর তারপরই রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় স্টেশন চত্বর। জনতার রোষ গিয়ে পড়ে রেলের সম্পত্তির ওপর। শুরু হয় ভাঙচুর।


খাতায় কলমে মডেল স্টেশন। কিন্তু, আদতে নেই কিছুই। ট্রেন ঢোকার সময় কোনও ঘোষণা হয়না। পাওয়ার এক্সচেঞ্জের কারণে স্টেশনে ট্রেন ঢোকার সময় বন্ধ হয়ে যায় আলো। বার বার অভিযোগ জানিয়েও ফল হয়নি। ক্ষোভে ফেটে পড়েন যাত্রীরা। ঘণ্টা খানেক অবরোধ হয় স্টেশন। বন্ধ হয়ে যায় শিয়ালদা-বনগাঁ ও শিয়ালদা-হাসনাবাদ শাখার ট্রেন চলাচল। চরম দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা। রাত পেরিয়ে সকাল। দুর্ঘটনার ঘণ্টাকয়েকের মধ্যে একই ছবি। এতটুকু টনক নড়েনি রেলকর্তৃপক্ষের। সতর্ক হননি যাত্রীরাও। প্রাণ হাতে করে দিব্য চলছে রেল পারাপার।


আরও পড়ুন : স্বামীকে খুন করে ঘরে তালা দিয়ে আগুন ধরিয়ে দিল স্ত্রী