নিজস্ব প্রতিবেদন: আদিবাসী ছাত্রীকে গণধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ। উত্তর দিনাজপুরের করণদিঘির বাসিন্দা ওই ছাত্রীর পরিবারের অভিযোগ, লিচুবাগানে ছাত্রীকে গণধর্ষণ করা হয়। এরপর খুন করে দেহ ফেলে দেওয়া হয় তাঁদের বাড়িতে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রাসপূর্ণিমা। সেই উপলক্ষ্যে পাশের গ্রামে কীর্তন। কীর্তন শুনতে স্ত্রীকে নিয়ে গিয়েছিলেন কাদিরগঞ্জের বাসিন্দা এই ব্যক্তি। বাড়িতে ঘুমোচ্ছিল ৪ মেয়ে। প্রায় ভোর রাতে বাড়ি ফিরে দেখেন শোয়ানো রয়েছে বড় মেয়ের দেহ।


আইনের তোয়াক্কা না করেই হাওড়া দাপাচ্ছে প্রোমোটাররা


কাঁদতে কাঁদতে পাথর গোটা পরিবার। পাড়া প্রতিবেশীরা ততক্ষণে ছুটে এসেছে। সকলের একটাই প্রশ্ন, কীভাবে মৃত্যু হল কিশোরীর? গ্রামের মহিলারা দেখতে পান, কিশোরীর চুলের সঙ্গে লেগে রয়েছে ঘাস, পাতা। বাকিটা আর বুঝতে অসুবিধা হয়নি। 


অভিযোগ, ঘুমন্ত ছাত্রীকে লিচুবাগানে তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করে কয়েকজন দুষ্কৃতী। এরপর শ্বাসরোধ করে খুন। দেহ বাড়িতে শুইয়ে দিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। মেয়েটির গলায় শ্বাসরোধ করার দাগ। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।


ঘরছাড়া স্ত্রীকে ফেরাতে গিয়ে স্বামীর রহস্যমৃত্যু