নিজস্ব প্রতিবেদন:  এগরার পর এবার বিষাক্ত মাকড়সার দেখা মিলল পটাশপুর, মহিষাদলে। খোদ মেদিনীপুর শহরে ট্যারান্টুলার খোঁজ পাওয়া গেছে। এর আগেও এই জেলার বিভিন্ন জায়গায় বিষাক্ত মাকড়সার খোঁজ মিলেছে।  গড়িয়ার রক্ষিতের মোড়ে বিষাক্ত মাকড়সার কামড়ে চিকিত্সাধীন এক মহিলা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আফ্রিকার জঙ্গলের বিষাক্ত মাকড়সা ট্যারান্টুলা এ রাজ্যে? বেশ কয়েকদিন ধরে এই প্রশ্ন উঠছে বিভিন্ন মহলে । ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি জেলার বিভিন্ন জায়গায় এই বিষাক্ত মাকড়সার খোঁজ মিলেছে বলেই দাবি স্থানীয়দের।


স্থানীয় কানাইলাল পালের বাড়িতে ধানের গোলায় দেখা মেলে একটি বড় মাকড়সার। তড়িঘড়ি একটি জারের ভেতর ভরে ফেলে পরিবারের লোকজন। স্থানীয় চিকিত্সাকেন্দ্রে নিয়ে গেলে এটি ট্যারান্টুলা প্রজাতির বলে চিহ্নিত করেন চিকিত্সক। এমনটাই দাবি পরিবারের।


আরও পড়ুন: পার্কসার্কাসে খোলা আকাশের নীচে যা ঘটল! এক মহিলা ও চার পুরুষকে দেখে চোখ কপালে স্থানীয়দের


রঙ্গিবসান গ্রামে বৃহস্পতিবার রাতে স্থানীয় বাসিন্দা নারায়ণ মেটা তাঁর বাড়ির মেঝেতে একটি কালো রঙের পোকা হাঁটতে দেখেন। পোকাটি ট্যারান্টুলা বলেই দাবি তাঁর।


এই এলাকার এক যুবক কর্মসূত্রে ওড়িশা গিয়েছিলেন। সেখানে বিষাক্ত মাকড়সার কামড়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি পরিবারের।


ট্যারান্টুলার খোঁজ মিলেছে খোদ  মেদিনীপুর শহরের তেরো নম্বর ওয়ার্ডে পাঠান মহল্লার চকে।  একটি বড় মাকড়সা দেখতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা। সেটিকে ধরে বন দফতরকে খবর দেন তারা।


রক্ষিতের মোড় এলাকার বাসিন্দা বছর চব্বিশের পুতুল পৈলান। পুজোর জন্য ফুল কিনে বাড়ি সেই ফুল বের করতে গিয়ে বিপত্তি। হাতে কামড়ায় মাকড়সা। তড়িঘড়ি তাকে একটি নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়। আপাতত স্থিতিশীল পুতুল। এর জেরে ছড়াচ্ছে আতঙ্ক। তবে কীভাবে , কোথা থেকে এই মাকড়সার আগমন , তা কিন্তু এখনও জানা যায়নি।