চিত্তরঞ্জন দাস: শ্মশানকালী মন্দিরের জায়গা দখল করে হচ্ছে রাস্তা। এরকম এক অভিযোগ, শ্মশান লাগোয়া জমিতে গড়ে ওঠা আবাসন কর্তৃপক্ষের রাস্তা তৈরির চেষ্টা রুখে দিলেন মন্দির কমিটির লোকজন। এনিয়ে তুলকালাম দুর্গাপুরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের জে কে লেন এলাকা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সমস্যা মেটাতে এলে পুরমাতাকে হেনস্থা করার অভিযোগ উঠল। পুরমাতা অসীমা চট্টোপাধ্যায়ের অভিযোগ, বিজেপি মদতপুষ্ট কিছু দুষ্কৃতী ওই কাজ করছে। পুরসভার হস্তক্ষেপে হয় জায়গা মাপার কাজ। পুরসভার ম্যাপে প্রাথমিকভাবে উঠে এসেছে শ্মশানের জায়গায় পড়েছে ওই রাস্তা। এলাকায় এনিয়ে চাপা উত্তেজনা রয়েছে।


বেনাচিতির জে কে লেন সংলগ্ন এলাকায়। আবাসনের পাশে রয়েছে শ্মশানকালী মন্দির। মন্দিরের পাশে দিয়ে চলে গিয়েছে একটি রাস্তা। মন্দির কমিটির অভিযোগ, আবাসন তৈরির পেছনে প্রোমোটাররা ওই রাস্তা দখল করার চেষ্টা চালাচ্ছে। অন্যদিকে আবাসন কর্তৃপক্ষের দাবি, আবাসনে প্রবেশের জন্য ছেড়ে দিতে হবে ওই রাস্তা।


মন্দির কমিটির পেছনে রয়েছে বিজেপির একটি চক্র, অভিযোগ আবাসন কর্তৃপক্ষের। সোমবার সকালে এ নিয়েই শুরু হয় দুই পক্ষের উত্তেজনা। ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের পুরোমাতা সমস্যা সমাধান করতে এলে তাকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ ওঠে প্রোমোটারদের বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দুর্গাপুর থানার পুলিশ ও কমব্যাট ফোর্স। ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এসিপি দুর্গাপুর প্রবুদ্ধ বন্দ্যোপাধ্যায়। সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে জায়গা মাপার জন্য সাহায্য নেওয়া হয় দুর্গাপুর পুরসভার আমিনদের। পুরসভার আমিন মহম্মদ শেরাফত আলী জানান, জায়গা মাপার পর তাদের ম্যাপে প্রাথমিকভাবে উঠে এসেছে এটি শ্মশানের রাস্তা। পূর্ণাঙ্গভাবে কয়েকদিন পর এই রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে। আসানসোল দুর্গাপুর পুলিস কমিশনারেটের এসিপি প্রবুদ্ধ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখে তদন্ত চালানো হচ্ছে।


আরও পড়ুন-বঞ্চিত বিশাল এই এলাকা, জঙ্গলমহলকে নিয়ে পৃথক রাজ্যের দাবি সৌমিত্র খাঁর


Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)