নিজস্ব প্রতিবেদন:  ভাগাড়ের ভয় কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। মরা জীবজন্তুর দেহ ফেলতেও সে পথে আর যাচ্ছে না কেউ। আর তাই মরা জন্তুর দেহ ফেলতে ভরসা এখন কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে। গোটা রাস্তাটাই এখন আস্ত একটা ডাস্টবিন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভাগাড়ের পচা মাংস ঘুরপথে পৌছে যাচ্ছে হেঁশেলে। ভয় জাঁকিয়ে বেসেছে শহরবাসীর মগজে। মরা জন্তুর দেহ ভাগাড়ে ফেললে যদি আবার সে পাতে ফিরে আসে! সেই ভয়ে এখন রাস্তার ধারেই সে-সব ফেলে রেখে যাচ্ছে লোকজন!


আরও পড়ুন: দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রীটি পাশে ঘরে যে এই কাজ করছিল, তা একবারও টের পেলেন না মা-দিদি


এক দিন দু-দিন নয়। মাসদুয়েক ধরে এই কাণ্ড চলছে কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়েতে।ভাগাড়ে আর নয়। আস্ত রাস্তাই এখন ভাগাড় হয়েছে। বাড়ির কুকুর বিড়াল থেকে গরু- ছাগল, সব এসে জমছে এখানে। ভ্যাপসা, পচা গন্ধে নিত্য দুর্ভোগ যাত্রীদের। 


অপেক্ষাকৃত শুনশান রাস্তা। দুপাশে ঝোপঝাড়। রাতের অন্ধকারে কারা এই কাণ্ড করছে, জানে না কেউ। পচা জন্তুর দেহ রাস্তা থেকে তোলাই হয় না। দিনের পর দিন সেখানেই পড়ে থাকে দেহ। আর সাফাই করবেই বা কে?  দিনেদুপুরে এই রাস্তাতেই আবর্জনা  ফেলে যায় পঞ্চায়েতের গাড়িও!


সমস্যা সমাধানের  আশ্বাস দিচ্ছেন মহকুমাশাসক। কিন্তু কী ভাবে নতুন এই ভাগাড়ের হাত থেকে রেহাই মিলবে, জানে না কেউ। পকেটে রুমাল না থাকলে, ভুল করেও এ রাস্তা মাড়াবেন না!