নিজস্ব প্রতিবেদন:  এতদিন রেল ইয়ার্ড হিসাবেই পরিচিত ছিল। এবার ভোল পাল্টাচ্ছে শালিমার স্টেশনের। ২০২০ সালের জুনের মধ্যে দক্ষিণ পূর্ব রেলের গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন হিসাবে আত্মপ্রকাশ করবে শালিমার।প্রাথমিক খরচ ধরা হয়েছে তিনশো পঁয়তাল্লিশ কোটি টাকা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এতদিন ছিল দুয়োরানি। কালেভদ্রে দু একটা ট্রেন ছাড়ত। সেই শালিমার স্টেশনের এবার চেহারা বদলাচ্ছে।


আরও পড়ুন, জমির মালিকানা পাবেন খাস জমিতে বসবাসকারী উদ্বাস্তুরা, ঘোষণা মমতার, কটাক্ষ দিলীপের


সাজছে শালিমার। তৈরি হচ্ছে তিনতলা স্টেশন বিল্ডিং। আধুনিক বিমানবন্দরে যেমন থাকে, এক্কেবারে তেমনই পরিকাঠামো থাকবে শালিমারে। শালিমারের সবচেয়ে বড় সুবিধা, ভৌগলিক অবস্থান। গঙ্গার পারে হওয়ায় লঞ্চ করেও যাত্রীরা সহজেই স্টেশনে পৌছতে পারবেন। তারজন্য তৈরি হচ্ছে জেটি। জেটি যেখানে শেষ হচ্ছে সেখানেই সাবওয়ের এন্ট্রি পয়েন্ট।


সাবওয়ের মধ্যেই থাকছে এসকালেটর। চলমান সিঁড়ি বেয়ে যাত্রীরা সোজা ঢুকে পড়তে পারবেন প্ল্যাটফর্মে। প্ল্যাটফর্মে গা ঘেঁষে গড়ে উঠছে তিনতলা ঝাঁ চকচকে স্টেশন বিল্ডিং। তারমধ্যে  টিকিট কাউন্টার-রেস্তোঁরা, যাত্রীদের বিশ্রামের ব্যবস্থা সবই থাকছে।


আলিপুরদুয়ারের জেলাশাসকের পদ থেকে অপসারণ করা হল নিখিল নির্মলকে


এখানেই শেষ নয়। দূর দূরান্তের যাত্রীরা যাতে সহজেই শহরে ঢুকতে পারেন তারজন্য পাকাপোক্ত ব্যবস্থা করছে রেল। লেভেল ক্রশিংয়ের ওপর তৈরি হচ্ছে রেলওয়ে ওভারব্রিজও। যা ধরে চোখের নিমেশে আপনি পৌছে যাবেন দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে।  হাওড়া স্টেশনের ওপর চাপ কমাতেই সুবিশাল এই কর্মকাণ্ড। যাত্রী পরিষেবার পাশাপাশি রেল ইঞ্জিনের রক্ষণাবেক্ষণের কাজও হবে এখানে। তারজন্য অফিস বিল্ডিংয়ের গা ঘেঁষে থাকছে পিট সাইটিং। জোরকদমে কাজ চলছে। দীর্ঘদিনের সমস্যা মিটবে আশাবাদী যাত্রীরা।


 ২০২০ সালের জুনের মধ্যেই যাত্রী সাধারণের জন্য খুলে যাবে ঝাঁ চকচকে শালিমার স্টেশন। প্রতীক্ষার প্রহর গোনার শুরু।