নিজস্ব প্রতিবেদন:   দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিতে গিয়েছিলেন। কিন্তু তার আগে জেলার সহ সভাপতির বাড়িতে নিমন্ত্রণ রক্ষা করেন। তাঁর বাড়ি থেকে খেয়ে বেরনোর সময়ই হামলা। সবেমাত্র তিনি দরজার বাইরে পা রেখেছেন, আচমকাই একটি বড় মাপের পাথর ধেয়ে আসে। তাঁর গাড়ির কাঁচ ভেঙে ঢুকে যায় পাথরটি। আকস্মিকতার রেশ কাটিয়ে ওঠার আগেই ফের আরেকটি ইট। বাঁকুড়ায় খাতড়ায় বৃহস্পতিবারের দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিতে যাওয়ার পথে বুধবার রাতে হামলার মুখে পড়লেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। ঘটনায় বৃহস্পতিবার খাতড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন দিলীপ ঘোষ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বৃহস্পতিবার আদিবাসীদের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা দিলীপ ঘোষের। সেই উপলক্ষেই বুধবারই বাঁকুড়ায় যান তিনি। ঘটনার সময়ে বিজেপির বাঁকুড়া জেলা সহ-সভাপতি অচ্যুতানন্দ ঘোষের বাড়ি থেকে খেয়ে বেরোচ্ছিলেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন দলের জেলা সভাপতি বিবেকানন্দ পাত্র। বিবেকানন্দবাবুর অভিযোগ, ‘‘গাড়ি রাখা নিয়ে কিছু লোক বচসা শুরু করে। দিলীপবাবু গাড়ির ভিতরে ঢুকতেই পাথর ছোড়া শুরু হয়।’’


আরও পড়ুন:পাশের বাড়ির উঠোনে খেলছিল ভাইবোন, মা গিয়ে যা দেখলেন তাতে ছ্যাঁক করে উঠল তাঁর বুক!


ঠিক সময়মতো দিলীপবাবু ওই এলাকা থেকে সরে যাওয়ায় তাঁর গায়ে কোনও আঘাত লাগেনি। অন্যদিকে, বুধবার নদিয়ার চাকদহে বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্যের গাড়িতে হামলার অভিযোগ উঠল তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের ওপরে।


দীয়ার চাকদা ও পানিখালিতে সভা ছিল শমীক ভট্টাচার্যের। সেই সভায় যোগ দিতে যাচ্ছিলেন তিনি। অভিযোগ, চাকদায় ঢোকার মুখেই তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা তাঁকে কালো পতাকা দেখান। এরপরই শমীক ভট্টাচার্যের গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়।


ঘটনায় ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য। তাঁর অভিযোগ, পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার জন্যই এঘটনা ঘটেছে। পুলিশ নিশ্চুপ ছিল। তাঁর গাড়িতে লাথি মারা হয়। ধাক্কা মারা হয়। পূর্ব পরিকল্পনা করেই এই হামলা চালানো হয়েছে। যদিও স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে।