নিজস্ব প্রতিবেদন: বীরভূম, ক্যানিংয়ের পর হাওড়ার পাঁচলা।  তৃণমুলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ উত্তাল হাওড়ার পাঁচলা। তৃণমুলের দলীয় কার্যালয় ভাঙচুর থেকে চলে ব্যাপক বোমাবাজি। অভিযোগ, পাঁচলা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ও পাঁচলার বিধায়ক গোষ্ঠীর মধ্যে দীর্ঘদিনের বিবাদ। তা থেকেই ঘটনার সূত্রপাত। ঘটনায় আহত বেশ কয়েকজন। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দিন কয়েক আগে পাঁচলার গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান নির্বাচন ঘিরে উত্তপ্ত হয়েছিল গোটা এলাকা। পাঁচলা বিধায়ক গুলসন মল্লিক গোষ্ঠীর লোক প্রধান হবে না পাঁচলার শেখ মুজিবর রহমান গোষ্ঠীর লোক প্রধান হবে, তা নিয়ে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে দড়ি টানাটানি চলছিল। এরসঙ্গে পুরনো বিবাদও যোগ হয়েছিল। 


রবিবার দলীয় অফিসে বৈঠক করছিলেন পাঁচলার প্রধান। তখনই বিধায়কের অনুগামীরা চড়াও হয় বলে অভিযোগ। দুপক্ষের মধ্যে শুরু হয় সংঘর্ষ। সেখ মুজিবর রহমানের অফিসে চলে ভাঙচুর। ব্যাপক বোমাবাজিও হয়। একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে পুলিসের দ্বারস্থ হয়েছে দুপক্ষই। ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত। এলাকায় মোতায়েন বিশাল পুলিসবাহিনী। 


সকালে গোষ্ঠী সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয় বীরভূম। সদাইপুরের তরুগরিহাট গ্রামে রবিবার সকাল থেকে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে চলে ব্যাপক বোমাবাজি। জেলার দুই নেতা ভোলা মিত্র ও সর্নময় সিনহা এই দুই গোষ্ঠীর অনুগামীদের মধ্যে বিবাদ দীর্ঘদিনের। রবিবার সকাল থেকে নতুন করে উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। 


দুপুরে আবার রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় ক্যানিং। যুব ও তৃণমূলের কর্মীদের মধ্যে বিবাদ থেকে গণ্ডগোলের সূত্রপাত। দুপক্ষই একে অপরকে নিশানা করে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করেছে বলে অভিযোগ। গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই একজনের মৃত্যু। গুলি লেগে আহত আরও এক জন। আহত তিনজন।.


আরও পড়ুন- ৫৮টি সরকারি স্কুল বন্ধের সিদ্ধান্ত শিক্ষা দফতরের