নিজস্ব প্রতিবেদন: গুলিবিদ্ধ হলেন বজবজের ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার। সোমবার সন্ধেয় দলীয় অফিসেই বসেছিলেন মিঠুন টিকাদার। তখনই তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় আততায়ীরা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সোমবার সন্ধেয় দলীয় অফিসে বসেছিলেন মিঠুন টিকাদার। তখনই অফিসে ঢুকে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় দুই আততায়ী। লুটিয়ে পড়েন তৃণমূল কাউন্সিলে। গুলি লাগে তাঁর বুকে ও পেটে। তাঁকে উদ্ধার করে নিকটস্থ বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন  তৃণমূল কর্মীরা। পরে তাঁকে কলকাতার একটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। স্থানীয় এক তৃণমূল কর্মী জানান, দলের অফিস  থেকে গুলির শব্দ আসে। তখইন দেখি মিঠুন দা মাটিয়ে পড়ে রয়েছেন। ওনার মুখেই শুনি, কামাল খান ও মহম্মদ কায়েস নামে দুই অভিযুক্ত গুলি চালিয়েছে। তৃণমূলের দাবি, দুই অভিযুক্তই বিজেপি আশ্রিত সমাজবিরোধী। বিজেপির পাল্টা দাবি, ওই এলাকায় সমাজবিরোধীরা তৃণমূলের আশ্রয়ে থাকে।    


আরও পড়ুন- কলকাতার পুলিস সুপারের পদ থেকে রাজীব কুমারকে সরাচ্ছেন মমতা, ঠিক হয়ে গিয়েছে উত্তরসূরীও


গত ৯ ফেব্রুয়ারি, শনিবার নদিয়ার মাজদিয়া ফুলবাড়ি এলাকায় দুষ্কৃতীদের গুলিতে মৃত্যু হয় কৃষ্ণগঞ্জের বিধায়ক সত্যজিত বিশ্বাসের।  সেদিন এলাকার একটি সরস্বতী পুজোর উদ্বোধনে গিয়েছিলেন বিধায়ক। তাঁর দেহরক্ষীর সেদিন ছুটি ছিল। মঞ্চের সামনে থেকে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। ডানদিক থেকে কোণাকোণি গুলি লাগে তাঁর মাথায়।সোমবার সকালে  পশ্চিম মেদিনীপুর ডেবরা রাধামোহনপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে সিআইডি। তার কাছ থেকে একটি বন্দুকও উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা।