ওয়েব ডেস্ক : আসানসোলের পুর এলাকায় তৃণমূল বনাম তৃণমূল সংঘাত। কাউন্সিলরকে মারধরের অভিযোগ স্থানীয় তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। কার্যালয়ে ভাঙচুর। একে অপরকে দুষছে দুপক্ষ। দল বলছে, গৃহযুদ্ধ নয়, শ্রমিকের বরাত নিয়ে গণ্ডগোল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তৃণমূল বনাম তৃণমূল লড়াইয়ে এমনই অবস্থা আসানসোলের শীতলা এলাকার। কাউন্সিলরের অফিস তছনছ। চেয়ার, টেবিল, ফ্যান সব উলটে পড়ে রয়েছে। আসানসোল পুরনিগমের ২১ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর বাপি হুইলার। বিজেপি থেকে তৃণমূলে এসেছেন। অভিযোগ, নব্য তৃণমূলী বাপি হুইলারকে মেনে নিতে পারেননি এলাকার আদি তৃণমূলীরা। সেই আক্রোশ থেকেই তাঁর ওপর হামলার অভিযোগ।


নথিপত্রর দফারফা। এমনকি পার্টি অফিস খুলতে দেওয়ার জন্য বাড়ির মালিককেও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। হামলা ও পার্টি অফিস ভাঙচুরের ঘটনায় স্থানীয় তৃণমূল নেতা গণেশ নন্দীকে দুষছেন তৃণমূল কাউন্সিলর বাপি হুইলার। বাপি হুইলারকে পাল্টা দুষেছেন গণেশ নন্দী। তোলাবাজি থেকে শ্লীলতাহানি, তাঁর অভিযোগে কী নেই!


দুপক্ষই আসানসোল উত্তর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। আসানসোল উত্তর বিধানসভার ব্লক তৃণমূল নেতার দাবি, এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ নেই। নিছকই ঠিকা শ্রমিকের বরাত নিয়ে স্থানীয় সমস্যা। রাজনীতিকরা নিজের মতো করে যুক্তি সাজাতে ব্যস্ত। হামলা আর ভাঙচুরের ঘটনায় আতঙ্কে এলাকাবাসী।


আরও পড়ুন, সেলফি ভিডিওর মারণ নেশায় জলে ডুবে মৃত্যু ছাত্রের