নিজস্ব প্রতিবেদন: মন্ত্রিত্ব থেকে ইস্তফা দিয়েছেন বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্যদিকে, বালির বিধায়ক বৈশালী ডালমিয়াকে বহিষ্কার করল দল। শুক্রবার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে রাজ্য রাজনীতির দুই বড়সড় ঘটনাকে হাতিয়ার করে তৃণমূল কংগ্রেসকে নিশানা করলেন অধীর রঞ্জন চৌধুরী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শনিবার ফরাক্কায় জনসভা শেষে সাংবাদিকদের অধীর বলেন, ভেঙে খান খান তৃণমূল। তাই রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়(Rajib Banerjee) দল ছেড়ে পালাচ্ছেন। তবে আমার বক্তব্য, দিদির অত্যাচারে যারা তৃণমূল ছেড়ে পালাচ্ছেন বা পালাবেন বলে ঠিক করেছেন তাঁরা ভুল জায়গায় পা দেবেন না। কারণ দিদি আর মোদীর মধ্যে কোনও ফারাক নেই। দুটোই সার্কাস দলের নাম। একটা দলের নাম দিদি, আর অন্য দলের নাম মোদী সার্কাস।


আরও পড়ুন-কাজ না করে ফেসবুকে লাইভ দিচ্ছিলেন: Sougata, মীরজাফরের তকমা পেতে হবে: Satabdi


বিজেপি ও তৃণমূল সম্পর্কে অধীর(Adhir Chowdhury) বলেন, পার্টি অফিসে আগুন, পুরনো-নতুনদের খিচখিচ, দিদি ও মোদীর ডিএনএ একই। তাই যারা তৃণমূলকে ধাক্কা দেবেন বলে বিজেপিতে গিয়েছেন বা যাবেন বলে ভাবছেন তাদের আমি সতর্ক করছি। আপনাদের আশা পূর্ণ হবে না। পশ্চিমবঙ্গে যদি তৃণমূলতে ধাক্কা দিতে হয় তাহলে কংগ্রেস ছাড়া কোনও বিকল্প নেই। বাম-কংগ্রেসের বিকল্প জোটকে সমর্থন করুন। দিদির দল শেষ। আগামী দিনে দিদিকে আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। আগামী দিনে মুর্শিদাবাদের ২২টি আসনে তৃণমূলকে শূন্য করে দিন।


আরও পড়ুন-LIVE: PM Modi-র বক্তব্য থেকে দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধের শিক্ষা নিতে হবে: Suvendu


একুশের বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর(Central Force) দাবি জানিয়ে আসছে বিরোধীরা। সূত্রের খবর, গত লোকসভা ভোটে রাজ্যে যেখানে ৭০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল সোখানে তা আরও ২০০ বাড়ানো হবে। এনিয়ে অধীর চৌধুরী বলেন, নির্বাচন কমিশনকে বলেছিলাম, সিভিক পুলিসের নাম করে তৃণমূল ক্যাডার পোষে। ভোটে তারা যেন কোনও পুলিসের কাজ না করে। কমিশন সেই দাবি মেনে নিয়েছে। তবে একটা সাম্প্রদায়িক শক্তিকে আরেকটা সাম্প্রদায়িক শক্তি দিয়ে পরাস্ত করা যায় না।