ওয়েব ডেস্ক: মোর্চার আন্দোলনের মোকাবিলায় তৈরি হচ্ছে তৃণমূলও। প্ররোচনায় পা না দিয়ে রাজনৈতিক মোকাবিলা। পাশাপাশি, জনজীবন সচল রাখার চেষ্টা। আপাতত এটাই কর্মসূচি তৃণমূল কংগ্রেসের। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শুক্রবার একাই মোর্চার ধর্মঘট অকেজো করে দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার সেই দায়িত্বই তাঁর দলের কাঁধে। রবিবার কার্শিয়াংয়ে স্ট্র্যাটেজি বৈঠক করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। সংযম ও শৃঙ্খলা বজায় রেখে মোর্চার মোকাবিলার কর্মসূচি নিয়েছে তারা। স্থির হয়েছে, সমতলের মতো পাহাড়েও লাগাতার বন্‍‍ধ বিরোধী প্রচার চালানো হবে, পাহাড়বাসীকে বোঝানোর চেষ্টা হবে। মোর্চার সঙ্গে সরাসরি সংঘাতে কোনওমতেই যাবেন না তৃণমূল কর্মীরা, যে কোনও প্ররোচনা অগ্রাহ্য করা হবে । সরকারি কর্মীদের অভয় দিয়ে অফিসে আনার চেষ্টা করা হবে, অফিস খোলা রাখতে সর্বাত্মক প্রচার হবে।


পর্যটকদের আস্থা অর্জনে কাজ করবে তৃণমূল। জায়গায় জায়গায় খোলা হবে হেল্প ডেস্ক । ছোট গাড়ির চালকদের বুঝিয়ে পরিবহণ সচল রাখার চেষ্টা করবেন তৃণমূল কর্মীরা । মিরিক সহ পাহাড় জুড়ে তৃণমূল যে জনভিত্তি তৈরি করেছে তাতে কোনও চিড় ধরতে দেওয়া যাবে না । রবিবারই মোর্চার তরফে দাবি করা হয় পাহাড়ে তৃণমূলে ভাঙন ধরেছে। মোর্চায় ফিরছেন বিক্ষুব্ধ কর্মী সমর্থকরা। তবে এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন পাহাড়ের তৃণমূল নেতা বিন্নি শর্মা।


মোর্চার আন্দোলনকে ভোঁতা করতে সরকারি তরফেও কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কোনওরকম জোরজুলুম বরদাস্ত করা হবে না। বার্তা দিয়েছে নবান্ন। সরকারি কর্মীরা কাজে যোগ না দিলে বেতন কাটার পাশাপাশি কর্মজীবন থেকে সেই দিনগুলি বাদ যাবে। মোর্চার বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদি লড়াইয়েরই প্রস্তুতি নিয়ে রাখছেন পাহাড়ের তৃণমূল কর্মীরা।


জয়ললিতার বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হল না ভাইঝি দীপা জয়কুমারকে


চোখের সামনে ট্রেনের কামরায় চলছে কাঠ পাচার, দেখেও দেখছে না রেল প্রশাসন