নিজস্ব প্রতিবেদন: হাওড়ার (Howrah) শালিমারে (Shalimar) শুটআউট। প্রকাশ্যে তৃণমূল (TMC) নেতাকে গুলি করল দুষ্কৃতীরা। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন নিহতের সঙ্গীও। এলাকায় তুমুল উত্তেজনা। ঘটনার সঙ্গে বিরোধীদের যোগ থাকলেও থাকতে পারে, প্রতিক্রিয়া তৃণমূলের হাওড়া(সদর)-র সভাপতি, মন্ত্রী অরূপ রায়ের (Arup Roy)।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: পড়াশোনা না করায় মায়ের বকুনি, রাতের অন্ধকারে 'দুঃসাহসিক সিদ্ধান্ত' কিশোরীর!


মৃতের নাম ধর্মেন্দ্র সিং (Dharmendra Singh)। হাওড়া (Howrah) শহরের ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডে যুব তৃণমূলের (TMC) কার্যকরী সভাপতি ছিলেন তিনি। মঙ্গলবার বিকেলে শালিমার (Shalimar) থেকে বাইক চালিয়ে ফিরছিলেন ধর্মেন্দ্র। বাইকের পিছনে বসেছিলেন আরও একজন। স্থানীয় সূত্রে খবর, বি গার্ডেন (B Garden) থানার অন্তর্গত শালিমার (Shalimar) তিন নম্বর গেট এলাকায় বাইকে করে এসে ওই তৃণমূলকে (TMC) নেতাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতীরা। ৬ রাউন্ড গুলি চলে। রক্তাক্ত অবস্থায় ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে যাওয়া হয় হাওড়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। হাসপাতালে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করে চিকিৎসকরা। হাতে গুলি লেগেছে নিহতের সঙ্গীরও। হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে তাঁর।


আরও পড়ুন: কাজ চলাকালী বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছাই লিলুয়ার সুতোর কারখানা


এদিকে ধর্মেন্দ্র সিং-র মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই হাসপাতাল চত্বরে জড়ো হন তাঁর অনুগামীরা। তুমুল উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে এলাকায় মোতায়েন করা হয় প্রচুর পুলিশ। কিন্তু কারা গুলি চালাল? খবর পেয়ে হাসপাতালে যান  তৃণমূলের হাওড়া(সদর)-র সভাপতি, মন্ত্রী অরূপ রায় (Arup Rai)। সরাসরি বিরোধী বা বলা ভালো বিজেপির দিকে অভিযোগ আঙুল তোলেননি তিনি। তবে জানিয়েছেন, এই ঘটনার সঙ্গে বিরোধীদের যোগ থাকলেও থাকতে পারে।  উল্লেখ্য, দিন কয়েক আগেই ভরদুপুরে গুলি চলেছিল উত্তর ২৪ পরগণার নৈহাটিতেও (Naihati)। পরিচিতের ফোনে বাড়িতে থেকে বেরিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন এক ব্যক্তি। তবে সে যাত্রায় প্রাণে বেঁচে যান তিনি।