নিজস্ব প্রতিবেদন: মুর্শিদাবাদ নিয়ে তত্পরতা শুরু করল তৃণমূল কংগ্রেস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দল ছেড়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনিই ছিলেন মুর্শিদাবাদ জেলায় তৃণমূলের অবজারভার। এখন তিনি চলে যাওয়ার পর দলের কী অবস্থা তা পর্যালোচনা করতেই বৃহস্পতিবার তৃণমূল ভবনে বৈঠকে বসছেন দলের শীর্ষ নেতারা।


আরও পড়ুন-বিধানসভা ভোটে রাজ্যে আসতে পারে অতিরিক্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী, বাড়ছে বুথ সংখ্যা  


কেন মুর্শিদাবাদে বিশেষ নজর তৃণমূলের?


সংখ্যালঘু অধ্যুসিত মুর্শিদাবাদ জেলায় সংখ্যালঘু ভোটের উপরেই নির্ভর করছে যেকোনও দলের ভাগ্য। কিন্তু সেখানে সংখ্যালঘু ভোট ব্যাঙ্কে ভাগ বসাতে চাইছে মিম(MIM) ও ফুরফুরা শরিফের পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকির সম্ভাব্য ফ্রন্ট। ফলে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে TMC-তে।  তাই সংগঠন গোছাতে আগামিকাল জরুরি বৈঠকে বসছে তৃণমূল কংগ্রেস। বৈঠকে থাকতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee) নিজে।


আরও পড়ুন-মর্মান্তিক দুর্ঘটনা! বরযাত্রীর গাড়ির উপর উল্টে যায় পাথর বোঝাই ট্রাক, মৃত ১৪


বেশকিছুদিন  মুর্শিদাবাদে সংগঠন সামলানোয় Suvendu-র প্রভাব এখনও রয়ে গিয়েছে তৃণণূল কংগ্রেস সমর্থকদের মধ্যে। তা ঠিক কতটা তা বুঝে নিতে চাইছে দল। পাশাপাশি ঘাসফুল শিবিরকে ভাবাচ্ছে জেলায় দলীয় কোন্দলও। জেলা তৃণমূল সূত্রে খবর, জেলা সভাপতি আবু তাহেরের সঙ্গে জেলা সভাধিপতি মোশারফ হোসেনের দ্বন্দ রয়েছে। পাশাপাশি, কংগ্রেস থেকে তৃণমূলে আসা শাঁওলি সিংহরায় ও হুমায়ুন কবীরের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে দলে। এসব সামাল দিয়ে জেলার ২২ আসনকে পাখির চোখ করতে চাইছে তৃণমূল কংগ্রেস। পাশাপাশি আব্বাস সিদ্দিকি ও মিমের(MIM) জোট যদি সংখ্যালঘু ভোটে ভাগ বসায় তাহলে বিপদ বাড়তে তৃণমূলের। এনিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।