নিজস্ব প্রতিবেদন:  বনগাঁ পুরসভার আস্থা ভোটে জয়ী তৃণমূল। ১৪-০ ভোটে জিতল তৃণমূল। এদিনের ভোটাভুটিতে হাজিরই হননি বিজেপি কাউন্সিলররা। এই ইস্যুতেই হাইকোর্টে ফের মামলা দায়ের করেছে বিজেপি। তাদের অভিযোগ, এই আস্থা ভোট বৈধ নয়। কারণ যাঁরা তৃণমূল চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্যের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছিলেন, তাঁরা ফের তৃণমূলে চলে গিয়েছে। এই বিষয়টি  তুলে ধরেই বৃহস্পতিবারই হাইকোর্টের বিচারপতি শেখর ববি শরফের এজলাসে মামলা দায়ের করেছে বিজেপি। আজই হবে শুনানি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



হাইকোর্টের বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায়ের নির্দেশে আজ ছিল বনগাঁ পুরসভার আস্থাভোট। জেলাশাসকের দফতরে ভোট করানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি। সেই মোতাবেক সকাল থেকেই ছিল প্রস্তুতি তুঙ্গে। অশান্তি ও কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে প্রশাসনের তরফে ব্যবস্থা করা হয় RAF, জলকামানের। জেলাশাসকের দফতরের বাইরের পুলিসের তরফে চলে মাইকিং। তৃণমূল কাউন্সিলররা জেলাশাসকের দফতরে উপস্থিত হলেও দেখা মেলেনি কোনও বিজেপি কাউন্সিলরের।


গত ১৬ জুলাই মাসে বনগাঁয়ায় আস্থাভোট ঘিরে ব্যাপক অশান্তি হয়৷ তৃণমূল ও বিজেপি, দুই দলই বোর্ড গঠনের দাবি জানিয়েছিল। মামলা গড়ায় আদালতে।


লিলুয়ায় যুবক খুনের ঘটনায় আসানসোল থেকে চারজনকে গ্রেফতার করল পুলিস


এরপর গত ২৬ অগাস্ট হাইকোর্টের বিচারপতি  সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় বনগাঁ পুরসভায় অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর নতুন করে ভোটাভুটি করানোর নির্দেশ দেন। ১৬জুলাইয়ের ভোট খারিজ করে দেন তিনি।


২২ আসনের পুরসভায় এগিয়ে ছিল তৃণমূল কংগ্রেস৷ ১৩ জন কাউন্সিলর রয়েছেন তৃণমূলের৷ তৃণমূলকে সমর্থন জানিয়েছেন এক কংগ্রেস কাউন্সিলরও৷ আস্থা ভোটে নেই একজন সিপিআইএম কাউন্সির। এদিন আস্থা ভোটে বিজেপি কাউন্সিলররা উপস্থিত না হওয়ায় ১৪-০ ভোটেই জয় হয় তৃণমূলের।