ওয়েব ডেস্ক: গোষ্ঠীকোন্দলের জের। বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন তৃণমূল কর্মী। অভিযোগের তির এলাকারই তৃণমূল বুথ সভাপতির দিকে। মন্দিরবাজারের ঝাপবেড়িয়ার ঘটনা। অভিযুক্ত আবু সালমা দস্তগীর সহ আটজনের বিরুদ্ধে FIR দায়ের হয়েছে। ঘটনার পর থেকেই বেপাত্তা দস্তগীর। এলাকায় মোতায়েন বিশাল পুলিস বাহিনী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পঞ্চায়েতের কাজ কোথায় হবে? বরাত পাবে কে? মাস কয়েক ধরে এনিয়ে গোলমালটা চলছিল। হাতের বাইরে চলে গেল শনিবার রাত। খুন হয়ে গেলেন মন্দিরবাজারের তৃণমূল কর্মী সুজাউদ্দিন মোল্লা।


এলাকার পঞ্চায়েত বুথ সভাপতি আবু সলমা দস্তগীর। এলাকার দাপুটে তৃণমূল নেতাও বটে। সুজাউদ্দিনের সঙ্গে তাঁর বচসা দীর্ঘদিনের। ভরকেন্দ্রে সেই দুর্নীতি। দস্তগীরের বিরুদ্ধে স্বজনপোষণের অভিযোগে রুখে দাঁড়ান সুজাউদ্দিন। প্রায়ই এনিয়ে বচসা লেগেই থাকত। শুক্রবার রাতে দাদা নিজামের বাড়ি ছিলেন সুজা। সেখানে চড়াও হয় দস্তগীর ও শাগরেদরা। শুরু হয় ব্যাপক বোমাবাজি। বাড়ির ভিতর থেকে টেনে হিঁচড়ে বের করা আনা হয় সুজাকে। তারপর মারতে মারতে নিয়ে যাওয়া হয় ফাঁকা মাঠে। ধারালো অস্ত্রের কোপে খুন করা হয় সুজাকে।


খুনের পিছনে দস্তগীর ও তার দলবলকেই কাঠগড়ায় তুলেছে পরিবার। মন্দিরবাজার থানায় দস্তগীর সহ আটজনের বিরুদ্ধে FIR করেছেন সুজার দাদা। পুলিসের দাবি, ভাগ-বাঁটোয়ারা রাজনীতির জেরে খুন হতে হয়েছে সুজাকে। যদিও, এনিয়ে মুখ খুলতে চাননি এলাকার তৃণমূল বিধায়ক জয়দেব হালদার। খুনের পর থেকে থমথমে গোটা এলাকা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে মোতায়েন হয়েছে রাফ-বিশাল পুলিস বাহিনী।


রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পরেও সদর্থক সাড়া না মিললে পাহাড় নিয়ে নতুন করে ভাববে মোর্চা